কাজের বুয়া
সে দিন আমাদের অফিসিয়াল একটা পার্টি ছিলো। কনভেনশন সেন্টারটা আমার বাসা থেকে খুব দুরে না, আমি যেই লোক টার আন্ডারে কাজ করতাম তাকে আমি আংকেল বলে ডাকতাম, অমল আংকেল। লোক টাও আমাকে খুব লাইক করতো। আমি ওই দিন তাকে আমার বাসায় থাকতে বললে সে রাজি হয় থাকতে। আমার বাসায় আসার পর তার কিছুটা পরিবর্তন দেখা গেলো। খুব চুপ চাপ হয়ে গেলো। বেপার টা বুজতে পারছিলাম না। কিছু খন পর পর যখন সে পারবতি খা*লার দিকে তা*কাচ্ছিলো বুজতে আর কিছুই বাকি রইলো না, অমল আংকেলের ও ন*জর পরেছে আমার পারবতি খা*লার উপর। না পরে উপায় আছে নাকি, মা*গীটার খা*শা পা*ছা, আর ফু*লা-ফু*লা মা*ই দেকলে যে কারো মা*থা ন*ষ্ট হতেই পারে।
বুজতে পারছিলাম না কি করব। আংকেল কে দিয়ে পারবতি খা*লাকে চো*দালে বেপারটা কোন দিকে যাবে। ক্ষ*তি কিছুই হবে না, কিন্তু… দেখি আংকেল নিজ থেকে কিছু বলে নাকি। আমি পারবতি খা*লাকে চা দিতে বলে আংকেল কে নিয়ে টিভি দেকতে বসলাম। আংকেল বলল উনি কি তোমার আ*পন খালা হয়? না আংকেল কেনো বলুন তো…?(হু অমল আংকেল খা*লার বা*জে পরেছে)
নাহ এমনি বললাম, উনি কি তোমার সা*থেই থাকে? না বেরাতে আসছে?
আমার সা*থেই থাকে এই বাসায় আসার পর থেকেই। রান্না-বান্না সহ আমাকে দেখা শুনা করাটাই তার কাজ।
কি বলো এমন সু*ন্দর একটা ম*হিলা এমন কাজ করে…(মুখ ফস্কে বলে ফেলেছে) নাহ বলছিলাম ওনার তো রা*নীর হালতে থাকা উচিত। ভদ্র ম*হিলার হা*সবেন্ট করেন কি?
তা ঠিক, কিন্তু ওনার তো হা*সবেন্ট নেই, আজ অনেক বছর হলো আমাদের কা*ছেই থাকেন। আমি কাজের জন্য বাসা থেকে চলে এলাম তাই তাকেও সাথে করে নিয়ে আসলাম, কি করবো একা একা কি থাকা যায়? বলতে বলতে আমি একটা সি*গারেট দরালাম…যেন আংকেল কিছুটা ফ্রি হয় আমার সাথে।
আংকেল একটা সিগারেট নিতে নিতে আমাকে বলল, তাহলে তো তুমি খুব সু*খেই আছো………………এমন একটা সে*ক্সি খা*লাকে নিয়ে একা একটা বাসায় থাকছ, যা ই*চ্ছা করতে পা*রছ, কোথাও কোনো প্র*ব্লেম নেই যদি খা*লার কোনো আ*পত্তি না থাকে।(চোখ দুটো কচ কচ করছিলো অমল আংকেলের)
তা ঠিক, খালা আমার খুবিও ল*ক্ষি মানুষ। পারবতি খা*লা দেকতে যেমন, মনটা ও তার খু*বি ভালো। কিন্তু আংকেল আপনার এমন মনে হলো কেন খা*লাকে নিয়ে। আপনার চিন্তা তো ভু*লও হতে পারে।
নাহ ভু*ল না, কারণ, এমন একটা ম*হিলা পু*রুষ ছারা কি একা বি*ছানায় শু*তে পারে। আর তুমি একটা যু*বক ছেলে, এই ব*য়ষে এমন একটা মা*ল তোমার হাতের সামনে থাকতে তুমি ওকে কা*জে লা*গাবা না তা হতেই পারে না।
আমি আর কিছু লু*কালাম না, যদিও এটাই আমার প্লান ছিলো। তারপর অমল আংকেল কে সব খু*লে বললাম… আর সব শুনে আংকেল আমাকে ব*লল, তাহলে তো তোমার খা*লা তোমাকে নিয়ে মহা আ*নন্দে আছে। হুয় সে খুব সে*টিস্ফাই……………
আচ্ছা আমি তোমাকে একটা কথা বলি তুমি রা*গ হইয় না। তোমার খা*লাকে কি আজ আমার সা*থে শু*তে দিবা। মনে করোনা তোমার কথা শুনে আমি তাকে খা*রাপ মনে করছি। তুমি এই কথা গুলো বলতে চাচ্ছিলাম কিন্তু শুরু করতে পারছিলাম না। তুমি কথা গুলো বলায় আমার রাস্তা স*হজ হয়ে গেলো।
নাহ আংকেল আসলে আমি চাই না খা*লাকে যে সে এসে চু*দে যাক। আর খা*লা আমাকে খুব বি*শ্বাস করেই আমার সা*থে এ*তো দূ*র এসেছে। এখন কা*জটা কি ঠিক হবে?
না করোনা প্লিজ, আমার বি*ছানায় আজ রা*তে তোমার খা*লাকে লাগবেই………তুমি দেখ না কনবেন্স করতে পারো নাকি।
টাকা পয়সা যদি লাগে তা নাহয় দিলাম………শ*খের দাম লাখ টাকা। বলেই আংকেল আমাকে তিন হাজার টাকা দিলো, আংকেল এর দিকে তাকিয়ে হাশি দিতেই আংকেল আমাকে আরোএক হাজার টাকা দিলো। আংকেল আপনি আমাকে ছো*ট করে দি*লেন। না না কোনো প্র*ব্লেম নাই, তুমি তোমার কা*জটা করতে পারলেই হয়।
আমি খা*লাকে মে*নেজ করতে পারবো এই বেপারে আমি শি*ওর। খা*লাকে গিয়ে বললাম তার সা*থে আজ রা*তটা থাকতে, খা*লা খা*লা ভু*তের মতো চ*মকে উঠলো। ভ*য় পেয়ো না তুমি, আমার একটা উপকার হয় যদি তুমি অমল আংকেলের সাথে আজ রা*তটা এক বি*ছানায় থাকো। আমার প্র*মশন, বেতন সবি তার উ*পর ডি*পেন্ড করে। তাকে খু*শি করতে পারলে আমার স*ব দিক থে*কেই ভালো।
স*ঞ্জয়, আমার গু*দ মা*রতে কি তোমার আর ভা*লো লাগছে না এখন? না লা*গলে আর মে*রো না আমি তোমার বা*সা থেকে চ*লে যাই। ছি ছি খা*লা এসব কথা ব*লছ কেনো। তোমার মতো মা*গী চু*দে যে মজা নিতে না পারে সে তো কোনো পু*রুষ মা*নুষই না।
তাহলে তুমি তোমার বি*ছানা খা*লি করে নিজের মা*গীকে আরেক মা*নুষের বি*ছানায় পা*ঠাতে চাও কেনো? তুমি যদি সত্যি চাও আজ আমি তো*মার অমল আংকেল তোমার খা*লাকে চু*দু*ক, আমি তোমাকে না ক*রবো না, তোমার উ*পকারের কথা চি*ন্তা করে। অমল চু*দু*ক আমাকে, আমি মনে ক*রবো সঞ্জয়ই আমাকে চু*দ*ছে।
আসলে খা*লা আমি চাইছিলাম এমন একটা মানুষ, যে তোমাকে নিজের প্রয়জনে চু*দ*বেই না, তোমার সব দা*য়িত্ব গুলোও নিবে। কারন আমার অলরেডি ২৫ ব*ছর হয়ে গেছে। মার কথায় কিছুদিন পর আমাকে বি*য়ে করতে হবে। তখন তোমার কি হবে? তুমি থা*কবে কার কাছে?
খা*লা তোমাকে আমি প্রায় পা*চঁ ব*ছর চু*দে*ছি, তোমার উ*পর আমার অনেক মা*য়া বসে গেছে। তোমারও প্রায় ৪০ এর কাছা কাছি ব*য়ষ চলে এসেছে, এখনই যদি কোনো বে*বস্থা না করি পরে ব*য়ষ হয়ে গেলে তোমাকে দে*খাশুনা করার লো*ক থাকবে না। ওকে ঠিক মতো ক*নবেন্স করতে পারলে অমল আংকেল তো*মাকে বি*য়েও করবে। এতটুকু বলতে পারি।
সঞ্জয় আ*মাকে তুমি এই চার-পাচঁ ব*ছরে যতো বার চু*দে*ছো আমার শ্বামও আমাকে এ*তো চো*দে*নি। এতো ভা*লোবা*সা আমাকে কে*উ দেয়নি। আমি এতো কথা শুনতে চাই না, আমার দে*হ-যৌ*বন যত দিন ঠিক থাকবে, যত দিন তু*মি এই গু*দ চু*দে আর বু*ক টি*পে ম*জা পাবে ক*থা দাও, ততো দিন তুমি আ*মাকে চু*দবে। তোমার বি*ছানা*য় আমাকে এক*টু শু*তে দিবে। বলতে বলতে পারবতি খা*লা আমাকে জ*রিয়ে দ*রে কেঁ*দে ফেলল।
পারবতি খা*লাকে উ*ঠিয়ে ওর গাল*টা দু*হাতে দ*রে বললাম, খা*লা তোমাকে চু*দেই আমি চো*দা-চু*দি শি*খেছি। যখন তোমাকে চু*দতে চে*য়েছি, তখনি আমাকে চু*দতে দিয়েছ। যা করতে বলেছি তাই করেছো, সোজা কথা আমার প্রয়জনে তুমি তোমার গু*দ বু*ক সারাখনি খো*লা রেখেছো তু*মি। যে ভাবে ভালো লেগেছে ওই ভা*বেই চু*দেছি খা*লা তোমার গুদ কোনো আ*পত্তি করনি কখনো। এমন ভালো মা*গী নিজের ব*উও হতে পারে না পারবতি খা*লা।
(তবে একটা বিষয খুব বাস্তব যে প*রক্রি*য়ায এক মা*গীকে বেশি দিন চু*দে স্বা*দ নেই। তাই মা*গী আপডেট করা লাগে, ঘ*টনা ঘ*টে যাওযার আগেই। আমারও পারবতি খা*লাকে বেশি দিন চো*দা ঠি*ক হবে না। তারা তারি তার একটা গতি করে দিলে খুব ভালো হয়। নাহলে আবার আমাই প্র*ব্লেম হবে)
তুমি কি তাহলে ম*ন থেকেই বলছ আ*জ রা*তে অমল সাহেবের সাথে শু*তে?
হে চাই আজ তুমি অমল আংকেলের সা*থে শো*ও।
তাহলে আমি আর কিছুই ব*লবো না, চু*দু*ক অমল সাহেবই আজ রা*তে আমা*কে চু*দুক। আমি অমল সাহেবের চো*দা খেতে রা*জি আছি, তবে ম*নে রেখো তোমার খু*শির জন্যই আ*জ অমল সাহেব আ*মাকে চু*দবে।
আমি খা*লার ঠো*টে একটা চু*মো দিলাম আর বু*কে কি*ছুখন টি*পে বললাম, খা*লা তোমার ওই সা*দা র*ঙের সি*ল্কের শা*রিটা পরে রেডি হয়ে নাও, অই শা*রি টাতে তো*মাকে অনেক ভা*লো লাগে। আমি ডা*কলে ওই ঘ*রে এসে পরো।
আমি আংকেল কে ব*ললাম খা*লাকে অনেক ক*স্টে রা*জি করেছি, আপনি খা*লাকে ম*নের মতো করে চু*দবেন ঠিকি কিন্তু এমন কি*ছু ক*রবেন না যাতে খা*লা আপনার উপর রা*গ করে, তাহলে পরে কখনো চু*দতে চা*ইলে আর রা*জি করানো যাবে না। আর নি*রোধ না থাকলেও কোনো প্র*ব্লেম নাই, বে*বস্থা করা আছে।
তার পর অমল আংকেল কে বললাম, রু*মে গিয়ে ও*য়েট করতে আমি খা*লাকে নিয়ে আসছি।
কিছুখন পর খা*লাকে নিয়ে যখন রু*মে ডু*কলাম. পারবতি খা*লাকে সি*ল্কের শা*রি পরলে দারুন সে*ক্সি লাগে, শা*রিটা শ*রিরের সাথে লেগে থাকে, তখন বু*ক পা*ছা স্প*ষ্ট বু*জা যায়। অমল আংকেলের চো*খ তখন চক চক করছিলো খু*দার্থ হা*য়নার মতো। আমি পারবতি খা*লার একটা হা*ত অমল আংকেলের কাছে দিয়ে বললাম এই নিন আপনার রা*তের স*ঙ্গি, আর আমার খা*লার স্বদ কেমন সকালে মা*ষ্ট আমাকে জানাবেন আংকেল। আই উয়িল ওয়েটিং ফর ইউর কমেন্ট………প্লিজ ই*নজয় দিস না*ইট।
আমি খা*লাকে স*ব বলে দিয়েছি, কোনো প্র*ব্লেম হবে না। খা*লা তুমিও কোনো ল*জ্জা পেয়ো না…… যা যা করতে বলে ভ*দ্র মে*য়ের মতো তা তা করবা।
আংকেল খা*লাকে নিয়ে সো*ফার উপর ব*সলো আর খা*লার হা*তটা নিয়ে খে*লতে লাগলো। কথা বলতে বলতে আংকেল খা*লার সাথে বেস কিছুক্ষন চু*মাচা*টি করলো। খা*লার ঠো*টা চা*টতে চা*টতে লি*পিষ্টিক খালি করে ফে*লছে এই অল্প কিছুক্ষনেই। আমি ডাইনিং টেবিলে বসে দে*খছিলাম আর হালকা ড্রিং*ঙ্ক করছিলাম……
আমি আংকেল কে বললাম খা*লাকে কি আংকেল এই*খানেই গু*দ মা*রবেন নাকি। বি*ছানা থাকতে ক*ষ্ট করার দ*রকার কি? খা*লাকে বি*ছানায় নিয়ে শান্তি মতো চো*দেন।
আমার কথা শুনে অমল আংকেল খা*লাকে পাজাকোলা করে বি*ছানায় নিয়ে শো*য়ালো, খা*লা কিছু বলল না। এইবার অমল আংকেল খা*লার বু*কের উপর হা*তটা দিয়ে টি*প দিতেই খা*লা আও করে চে*চিয়ে উঠলো, আর চ*টাস করে একটা চ*র মারলো অমল আংকেল এর গা*লে। আমি সাথে সাথে তাদের রু*মে গেলাম দে*খি খা*লা আ*চঁল দিয়ে বু*ক ডে*কে গুটিশুটি মে*রে ব*সে আছে বি*ছানার এক পাসে।
আমি গিয়ে খা*লাকে শা*ন্ত ক*রলাম, বললাম খা*লা উনিতো আমার পা*রমিশন নিয়েই তোমাকে চু*দতে চেয়েছে। এখন যদি তুমি তাকে চু*দতে না দা*ও তাহলে আমি ছোট হয়ে যাব তার কাছে। তুমি না আমাকে ভা*লোবাস আমার জন্য স*ব করতে পার, তাহলে অমল আংকেলকে একটু চু*দে দেখাও আমার সামনে।
কথা গুলো বলে, খা*লার বু*কের উপর থেকে শা*রির আঁ*চলটা নামালাম। এবার পুরো বু*কোটাতে যেনো স্ব*গর্বে খা*লার মাই দু*টো দা*রিয়ে আছে। আমি আর দেরি না করে ব্লা*উজের চে*নটা খু*ললাম আর ব্রা*র হু*কটাও খু*ললাম। অমল আংকেল কে খা*লার পাশে বসালাম আর অমল আংকেলের হা*ত দুটা আমি নিজে খা*লার মাই দু*টার উ*পর রাখলাম।
খা*লা আমার যেন আর আসতে না হয়, তুমি আর কোনো কা*জে আংকেল কে না ক*রবা না। আংকেলের সাথে আমার কথা হয়েছে তো*মাকে ও আ*জ সারা রা*ত চু*দবে। আংকেলকে তার ম*নের মতো চু*দতে দাও তোমার গু*দ। একটুও না করবা না………বি*রক্তের সাথে বললাম কথা গুলো। খা*লাও কোনো কিছু আর বলল না।
আমি রু*ম থেকে বের হলাম না, খা*লা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে আর অমল আংকেল খা*লার ব্লা*উজ-ব্রা উ*পরের দিকে তু*লে নি*চ দিয়ে মা*ই দুটো বে*রকরে ফে*লেচ্ছে ততোক্ষনে। আর দুই হা*তে কচলাতে লাগলো খা*লার মাই দু*টো। খা*লা চোখ ব*ন্দ করে নিলো আর অমল আংকেলের হা*তের উপর তার হা*ত রাখলো। আংকেল সমান তালে খা*লার মাই গু*লো দুই হা*তে ম*র্দন করতে লাগলো। আর খা*লার ঠো*ট টা চা*টতে লাগলো।
খা*লা তখন খুব জো*রে জো*রে দ*ম নিচ্ছিলো। আর আংকেলকে কোনো কাজে বা*দা দি*চ্ছিলো না। আংকেলও খুব জো*রে জো*রে কচলাতে লগলো খা*লার মাই গুলো। হু*ট করে পারবতি খা*লা বলে উঠলো উহহ…………আ*স্তে। আ*স্তে, আআহস্তে……অমল সাহেব, লাগছে খু*ব………বলেই চে*চিয়ে উঠলো।
আমি রু*ম থেকে বের হয়ে আসলাম……হুয় আমার আর কিছু করা লাগবে না, খা*লার কা*ম-জা*লা উঠে গেছে, চো*দা না খেয়ে অমল আংকেলকে আর থা*মাবে না।
আমি গিয়ে সোফার উপর হেলান দিয়ে বসে বসে টিভি দেকছিলাম। কিন্তু মনটা পরে আছে খা*লা আর আংকেল এর ঘ*রে, কি করছে তা দেকতে ইছে করছে। কিছুক্ষন বসে থেকে আবার গেলাম ও*দের ঘ*রে। আংকেল তখন খা*লার উ*পর উঠে খা*লার মাই গুলো চু*ষছিলো আর খা*লা মা*থা নিচু করে দেকছিলো। আমি রু*মের একটা সাইদে বসে দেকছিলাম। খা*লার ব্লা*উজ ব্রা স*বি খু*লে ফেলেছে অমল আংকেল, খা*লার কো*মর ছারা সবি খা*লি।
অমল আংকেল খা*লার পে*টিকোটের ফি*তা টান দিলেই খা*লা কেপে উঠে আর শা*রিটা মু*ঠি করে দরে, কিন্তু কিছু বলেনাই। সেই শ*ক্তি তার নেই, তার গু*দ এখন কা*ম জালায় জ্ব*লন্ত চু*লা হয়ে আছে, জা ডুকবে তাই যেনো পু*রে ছা*ই হয়ে যাবে। তাই আংকেলের ও কা*পর খু*লে খা*লাকে পু*রো নেং*টা করতে বেশি সময় লাগলো না। খা*লার পু*রো কা*পর খুলে প্রথমেই আংকেল হা*ত দিলেন খা*লার ভো*দা টায়। খা*লার ভো*দায় কোনো চু*ল ছিলো না, জাষ্ট আগের দিনই আমি ক্লি*ন করেছি ওইগুলো। অমল আংকেল যখন খা*লার মাংশল ভো*দাটা হা*তাচ্ছিলো আমারো লো*ভ লাগছিলো। কিন্তু কি আর করা আমার পারবতি মা*গীটার ভো*দা-গু*দ-মাই সবি আজ রা*তে ওর, কম তো না চার হা*জার টাকায় ভা*ড়া নিয়েছে।
ভো*দাটা হা*তাতে হা*তাতে অমল আংকেল খা*লার গু*দে মুখ লা*গালো আর পু*রে ভো*দাটা চা*টতে লাগলো আর খা*লা মা*থাটা এদিক ওদিক করতে লাগলো। খা*লাকে তখন খু*ব হ*ট এন্ড সে**ক্সি একটা মা*গী লাগছিলো, আসলে খা*লাকে আমি কখনো অন্য কারো কাছে চো*দা খে*তে দেখিনি, এই পাঁচ বছর যা চো*দা খেয়েছে স*ব আমার কা*ছেই খেয়েছে। খা*লার গু*দ-ভো*দা চা*টা শেষ করে অমল আংকেল খা*লাকে বলল তার বা*রাটা চু*ষে দিতে। খা*লা তার বা*রাটা কিছুক্ষন চু*ষে দিলো।
অমল আংকেল পারবতি খা*লাকে বি*ছানাতে চি*ত করে শো*য়ালো আর খা*লার পা দু*টো উ*পরের দি*কে দরে রা*খতে বলল, খা*লার গু*দটা বাম হাতে ফা*ক করে অন্য হা*তে নি*জের বা*রাটা খা*লার গু*দের মুখে ভ*রে দিলো অনেক খানি, খা*লা বলে উঠলো অমল সাহেব আ*স্তে। তার পর মাত্র একটা ঠা*পেই পু*রো বা*রাটা ভরে নিতে প্র*ব্লেম হয়নি, খা*লা আগেই চে*টে ওটাকে পি**চ্ছিল করে রেখে ছিলো।
অমল আংকেল সমান তালে আমার মা*গীটা*র গু*দে ঠা*পাচ্ছে। আর আমার খা*লা মা*গীও আমন্দে আহ আহ করছে। খা*লার উহ আহ শ*ব্দে অমল আংকেল আরো জো*রে জো*রে ঠা*পাতে লাগলো। খা*লাও উহ……আহ, উহ………আহ করতে লাগলো। ঠা*পান আংকেল, ইচ্ছা মতো ঠা*পান, বি*র্য ভেতরে ছা*রলেও কোনো চি*ন্তা নাই, মা*গীটার গু*দ প্রসেস করা আছে।
তাই নাকি? বি*র্য ভেতরে ছা*ড়লেও মা*গীটা প্রে*গনে*ন্ট হবেনা ! যাও এর পর থেকে তোমাকে এক হা*জার টা*কা করে বেশি দিবো প্রতিবার চো*দার জন্য।
আমি অমল আংকেলের এই কথাটার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। তাই আর দেরি না করে রু*ম থেকে বের হয়ে আসলাম। অমল আংকেও খা*লার র*সালো গু*দটা ঠা*পাতে লাগলো……, উহ……আহ, উহ……আহ শ*ব্দের তালে তালে।
আমি ট*য়লেটে গিয়ে হ*স্ত মৈ*থুন করে শু*য়ে পরলাম আমার রু*মে গিয়ে। সকালে পারবতি খা*লা আমাকে ঘু*ম থেকে ডেকে তুলে বলল, আমাকে তু*মি ভা*ড়া দিয়েছিলে অমল সাহেবের কা*ছে। কাজটা তুমি ঠি*ক করো নাই, আমি তোমাকে আমার শ্বা*মীর মতো মনে করতাম আর টা*কার প্রয়জনে তুমি আমাকে ভা*ড়া দাও। কোথেকে এসে একটা লোক কা*ল রা*তে আমাকে ভা*ড়ায় চু*দলো।
আসলে আংকেলই আমাকে জো*র করে টা*কা দিয়েছে আমার হাতে। তাই মনে করলাম চু*দতে যখন দিতেই হবে তা হলে আর টা*কা নিতে প্র*ব্লেম কই। তুমি রা*গ করো না খা*লা, বলে খা*লাকে জ*রিয়ে দরে বি*ছানায় শু*য়ে পরলাম, আর খা*লাকে প্রায় ২০ মি*নিটের মতো চু*দ*লাম।
নাস্তা খাওয়ার পর টেবিলে বসে আমি অমল আংকেল কে বললাম, কেমন লাগলো আমার খা*লাকে……?
তোমার মা*গীটা তো আ*স্তা একটা র*সো-গোল্লা, যে ভাবেই চু*দেছি সে ভা*বেই ম*জা পেয়েছি। নাহ অ*সম্ভব একটা সে*ক্সি-মা*গী পেয়েছ তুমি। তোমার খা*লার প্রশংসা না করে পারলাম না। যে এক দিন চু*দেছে যে প্রতিদিন চু*দতে চা*ইবে ওর গু*দ। তোমাকে একটা কথা বলি, তুমি আমাকে ছা*রা আর অন্য কা*রো দিয়ে ওকে চু*দিও না। তোমার টা*কা লাগলে আমার কাছ থেকে নিও।
No comments