Bondur bou
বৃষ্টিতে কাক ভে*জা হয়ে ঘরে ঢু*কল রবিন আর তার ব*উ সাবিনা। সন্ধ্যা থেকেই অপেক্ষা করছি ওদের জন্য। সন্ধ্যা সাতটার দিকে একবার ফোন দিলাম। রবিন বলল ট্রেন লেট। ট্রেন এল প্রায় তিন ঘন্টা লেট করে রা*ত দশটায়। প্রায় এক ঘন্টা আগে থেই মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। আমার চি*ন্তা হচ্ছিল কিভাবে আসবে ওরা।
মফশ্বল শহরে আমার বাঙলো ঘর। বাংলো ঘর থেকে দূরে পাহাড় দেখা যায়। রবিন আরো এক সপ্তাহ আগেই বলেছিল ব*উ নিয়ে বেড়াতে আসবে। রবিন বি*য়ে করেছে আরো প্রায় এক বছর আগে। বি*য়ের পর কোথাও বেড়ানো হয়নি। একদিন ফোনে আমি বললাম আমি এখন যে শহরে থাকি, সেটা খুব সু*ন্দর। বাঙলোর খুব কাছে নদী, অন্যদিকে ছোট ছোট টিলা, পাহাড়। আর আছে দৃষ্টি জুড়ানো সবুজ চা বাগান। শান্ত, সবুজ প্রকৃতি। চা বাগানের ভেতর আমার বাঙলো। আমি এখনো বি*য়ে করিনি। একাই থাকি। রবিন আসতে চাইল বেড়াতে। সকালের ট্রেনে রওনা হল। পথে লেট, এল রাত দশটায়। এসে পড়ল বৃষ্টিতে। ঘরে ঢুকেই রবিন বলল, দোস্ত চেঞ্জ করা দরকার। আমি এর আগে ওর ব*উকে দেখিনি। বোকা সোকা টাইপের রবিনের এত সু*ন্দর ব*উ! কি ফি*গার। বৃষ্টিতে ভি*জে শাড়ি লে*প্টে আছে বু*কের স*ঙ্গে।
মনে হল দু*ধের সা*ইজ ৩৪ ই*ঞ্চির ক*ম হবে না। স্লি*ম ফি*গার, ধ*নুকের মত বাঁ*কা কো*মর। প্রথম দে*খেই মা*থা কেমন ঘু*রে গেল। ও*দের পা*শের রু*ম দেখিয়ে দিলাম। প্রায় দশ মিনিট পর চে*ঞ্জ করে এল। সা*বিনা সা*লোয়ার কা*মিজ পড়েছে। ও*ড়না দিয়েছে এক পা*শ দিয়ে। ক*পালে কা*মিজের সঙ্গে ম্যাচ করে কালো টিপ। উ*জ্জ্ল শ্যা*মলা শ*রীরের র*ঙ্গে অদ্ভুত লাগছিল। রা*তে খাওয়ার পর গল্প করলাম। অনেক গল্প হল। রবিন সরকারি চাকরি করে। চাকরিতে কত রকম স*মস্যার কথা বলল। ঢাকায় পোস্টিং ধরে রাখতে কত রকম তব্দির করতে হচ্ছে তার বিবরণ দিল। মাঝে মাঝে আমি আড় চো*খে সা*বিনাকে দেখছি। সা*বিনাও আমাকে দেখছে।
আমি বে*শ ল*ম্বা দেখতে, পে*টানো স্বাস্থ্য। দে*খতে খুব খা*রাপ নই। টি শা*র্টে মা*সলগুলো বেশ ভাল দে*খা যায়। সম্ভবত: সা*বিনা সে*গুলো দে*খছিল। কথায় কথায় রবিন বলল, ওর দু:*খ একটাই, ওদের বা*চ্চা হ*চ্ছে না। বি*য়ের পর থেকেই চে*ষ্টা করছে, হচ্ছে না। এ আলাপ তো*লার পর সা*বিনা একটু ল*জ্জা পেল, বলল, এসব আলাপ থাক।
রবিন বলল, আরে মা*সুদ আমার ন্যা*ঙটা কা*লের ব*ন্ধু। ওর স*ঙ্গে সব আলাপ করা যায়। রবিন বলল, দো*স্ত টে*স্ট করিয়েছি দুজনেরই। আমার কপাল খা*রাপ। আমার নাকি স*মস্যা। জী*বিত স্পা*র্ম নেই। সা*বিনা আলাপের ফা*কে উঠে গেল। ভাবলাম খুব ল*জ্জা পেয়েছে। আমি আর রবিন গল্প করছি। রবিন বলল, টে*স্টটিউব বে*বী নিতে চাচ্ছি, তাতে প্রায় পাচ লা*খ লাগবে। এত টা*কা কি আমার আছে বল? আমি বললাম, দো*স্ত টে*স্টটিউব বে*বী কেমনে হয়, বলত? রবিন বলল, অন্য একটা টে*স্টটিউবের ভে*তর ভ্রু*ন হয়, পরে সেটা মে*য়েদের জ*রায়ু তে সে*ট করে দেয়। মে*য়েদের স*মস্যা হলে কোন একজন মে*য়ের জ*রায়ু ভা*ড়া করতে হয়। আমাদের ক্ষেত্রে সে স*মস্যা নেই। সা*বিনা ওকে। ডা*ক্তার বলেছে আমার লা*ইভ স্পা*র্ম এ*কটাও নেই।
অন্য কারো স্পা*র্ম নিয়ে ভ্রু*ন তৈরি করতে হবে। আমি বললাম, তাহলে ওই বা*চ্চা তো তো*র হল না। রবিন বলল, কি আর করা, দু*ধের স্বা*দ ঘো*লে মেটানো। এরকম অনেকেই নি*চ্ছে। ডা*ক্তার প*রীক্ষা করে বলেছে, আপনার একটা য*দি লা*ইভ স্পা*র্ম থাকত, তাহলেও সেটা দিয়েই টে*স্টটিউবে ভ্রু*ন তৈরি করা যেত। এখন ডো*নার নিতে হবে। সা*বিনা রা*জী হয়না। সে বলে বা*চ্চার দ*রকার নেই। এখনো বাসায় কাউকে স*মস্যার ক*থা বলিনি। বুঝিস তো, এই স*মাজে কেউ বি*শ্বাস করবে না, আমার স*মস্যা। সবাই সা*বিনাকে দো*ষ দেবে। আবার মা খুব চা*প দিচ্ছে বা*চ্চা নেওয়ার জন্য। কি যে করি! আমি বললাম, বাড়ির কাউকে না জানিয়ে টে*স্টটিউব করিয়ে ফেল। কিন্তু সা*বিনা রা*জী হচ্ছে না, বলল রবিন। আমি বললাম, দেখি আমি বলে রা*জী ক*রাতে পারি কি;না।
সে রা*তে আমি ছোট ঘ*রে ঘু*মিয়ে পড়লাম। ভে*তরের বে*ডরুমে রবিন আর ওর ব*উ ঘু*মাল। আমি রবিন আর সা*বিনার কথা ভেবে হা*ত মে*রে মা*ল বের করে ঘু*মিয়ে পড়লাম। ভাবলাম, এবার বি*য়েটা করতেই হবে। এভাবে আর কতদিন? পরদিন রবিন আর ওর ব*উকে নিয়ে সারদিন ঘু*রলাম। চা বাগান, পাহাড়, ছোট্ট পাহাড়ি নদী, উপজাতিদের গ্রাম অনেক কিছু দেখালাম ওদের। রা*তে খাওয়ার পর আবার শুরু হল গল্প। রবিন বলল, সা*বিনা মাসুদ বলছে কাউকে না জা*নিয়ে টে*স্টটিউব বে*বী নিতে। ভ্রু*ন তোমার ভে*তরে না দেওয়া পর্যন্ত কাউকে না জানালেই হল। এরপর তো সব স্বা*ভাবিক। ব্যাংক থেকে লো*ন টোন নিয়ে এবার কা*জটা করেই ফেলি, কি বল? সা*বিনা বলল, ধূর এসব আলোচনা রাখ। আমার ভা*ল লাগে না।
সারাদিন এ*কসঙ্গে ঘো*রাঘুরির কারনে আজ গতকালের ত ল*জ্জা ল*জ্জা ভাব মনে হল না। আমি বললাম, ভা*বী, কিছু ম*নে করবেন না। রবিন আর আমি খুব ভাল ব*ন্ধু। সে জন্যই রবিন পরামর্শ করে। সা*বিনা বলল, তা না হয় হল, কিন্তু এত টাকা ! রবিন মাঝখানে উঠে বা*থরু*মে গেল। আমি খুব ভাল করে সা*বিনাকে দেখলাম। আজ লাল রঙের ম্যা*ক্সি পড়েছে। ছোট্ট লাল টিপ। কেমন মা*য়াময় মু*খ। এ সময় টুকটাক আলাপ হল। কোথায় পড়েছেন, দেশের বাড়ি কোথায়, এসব। তখন ট্রা*উজারের নীচে আমার ধো*ন বেশ খা*ড়া। কেমন সু*রসুর করছে। উপরে উপরে আমার খুব শা*ন্ত ভাব।
রবিন বা*থরুম থেকে বে*র হয়ে বলল, দোস্ত তোর কম্পিউটারে ছ*বি টবি দেখা যা*বে না, চল বসে বসে ছবি দেখি। কতদিন একসাথে ছবি দেখিনা। আগে হলে গিয়ে চু*রি করের দেখতাম, তোর মনে আছে? আমি এই ফাকে একটা সু*যোগ নিয়ে নিলাম। বললাম, দোস্ত এ*ডাল্ট দেখবি? সা*বিনা বলল, না, ও*সব কিছু না। বা*ঙলা ছবি থাকলে দেন। আমি বললাম, না হয় আমি পা*শের রু*মে যাই। আপনারা দেখেন, ভা*ল লাগবে। রবিন বলল, আরে সা*বিনা, তুমি এমন ক*রছ কেন? মাসুদ আমার খুব কাছের। একদিন ছবি দেখলে কিছু হবে না। তুই ছাড়। সা*বিনা আর কি*ছু বলল না। আমি সু*যোগ বুঝে একটা থ্রি এ*ক্স ছা*ড়লাম। তবে এই থ্রি এ*ক্সের শুরুতে একটা কা*হিনী আছে। প্রথমে গাড়ি চালিয়ে ছে*লে মে*য়ে দুটো শহর থেকে দূ*রের একটা সমুদ্রে সৈকতে যায়। সেখানে স*মুদ্রে গো*সল করে। তারপর কটেজে এসে সে*ক্স করে।
কটেজে আসার আগম পর্যন্ত প্রথম দশ মিনিট খুব ভা*ল ছবি ম*নে হয়, এ*ডাল্ট মনে হয় না। স*মুদ্রে গো*সল করাও স্বা*ভাবিক। কিন্তু বাঙলোতে একেবারে থ্রি এ*ক্স। ওরা সে*ক্স করার সময় ঘ*রে ওয়েটার ঢো*কে। তারপর গ্রু*প সে*ক্স দেখায়। দুই ছে*লে, এক মে*য়ের গ্রুপ সে*ক্স এটা। আমি ছবি ছা*ড়লাম। সবাই মনোযোগ দিয়ে দেখছে। বাঙলোতে এসে থ্রি এ*ক্স শুরু হল। প্রথমেই মে*য়েটি পু*রো ন্যা*ঙটা হয়ে ছে*লেটিকে ন্যা*ঙটা করে দিল। এরপর ছে*লেটার ধো*ন মে*য়েটা মু*খে নিতেই সা*বিনা বলল, ছি! কি নোং*রামি! বলেই চলে যাওয়ার জন্য উঠে দাঁ*ড়াল।
আমি বললাম, আ*পনারা দে*খেন, আমি যাই। রবিন বলল, সা*বিনা কিছু না বলে দে*খলেই তো হয়। আমি আর মাসুদ আগে অ*নেক দে*খেছি। আজ মাসুদের একটা ব*উ থাকলে বেশ ভা*ল হত।
সবাই মিলে ছ*বি দেখতাম। সা*বিনা, প্লিজ একটু স*হ্য করা না। মাসুদ আমার খুব ভাল বন্ধু। এর মধ্যে থ্রি এ*ক্সে বে*শুমার চো*দাচু*দি শুরু হয়েছে। মে*য়েটাকে পে*ছন ফিরিয়ে কু*কুরের মত চু*দ*ছে ছে*লেটা। ঘ*র জুড়ে আ আ আ উ উ উ শ*ব্দ। একটু পরে শুরু হল গ্রু*প সে*ক্স। মে*য়েটা মাঝখানে। নীচ থেকে ছে*লেটো গু*দের মধ্যে ধো*ন দিয়েছে, আর ও*য়েটার উ*পরে দাঁড়িয়ে পো*দের ফু*টায় ঢু*কিয়ে প্রচন্ড গ*তিতে ঠা*প দিচ্ছে। সা*বিনা দেখছে আর ঘা*মছে। মাঝে, মাঝে ক*পালের ঘা*ম মুছেছ হাত দিয়ে। আমি চুপচাপ দেখছি। রবিন শান্ত ভ*ঙ্গীতে সি*গারেট টানছে। এক পর্যায়ে ছে*লে দুটো মে*য়েটার মু*খের মধ্যে মা*ল ঠেলে দিল। ছবি টা শেষ হয়ে গেল। ছবি শেষ হলে রবিন বলল, দোস্ত ভা*লই দে*খালি, যাই ঘু*মাই। ওরা উঠে চলে গেল। এদিকে আমার অ*বস্থা খুব খা*রাপ। ভেবেছিলাম, ছ*বি দে*খিয়ে রবিন কে বো*কা বানিয়ে সা*বিনাকে চো*দার একটা চা*ন্স নেব হল না। আবার হা*ত মে*রে শু*য়ে পড়লাম।
পরদিন সবাই মিলে লাউয়া ছড়ার জ*ঙ্গল ঘু*রে এলাম। রবিন আসার সময় বলল, ম*দ খা*বে। আমি ফোন করে আমার অফিসের একজন কে এক বো*তল হু*ইস্কি দিয়ে যেতে বললাম। এ এলাকায় এসব বে*শ পা*ওয়া যায়। রাতে চি*কেন ফ্রা*ই, চি*তল মা*ছের কা*বাব, বাদাম মাখা আর কো*ল্ডড্রিং*কস নিয়ে আমরা তিনজন বসে গেলাম। সা*বিনা ভা*বী আগে থেকেই একটু একটু খা*য়, জানাল রবিন। সা*বিনা শুধু বলল, মা*ত্রা ছাড়া খা*ওয়া যাবে না। বেশ আড্ডা জমল। অনেক স্মৃ*তি চা*রন হল। শে*ষ আলোচনায় আসল রবিনদের বা*চ্চা না হ*ওয়ার বি*ষয়টি। প্রায় হা*ফ বো*তল খে*য়ে রবিনের বে*শ ধ*রেছে। রবিন বেশ ঘো*রের ম*ধ্যে ব*লল, দো*স্ত দু*:খ একটাই, ব*উ এর পে*ট বা*জাইতে পা*রলাম না। আমি বললাম, টে*স্টটিউব নিয়ে নে, চি*ন্তার কিছু নেই। র*বিন বলল, এত টা*কা এখন নেই। আরো বছর দু’য়েক অ*পেক্ষা ক*রতে হবে রে।
সা*বিনা বলল, ফা*জিল, শুধু ঘুরে ফিরে এক আ*লোচনা। রবিন বলল, আমরা ফা*জিল না, আমার বন্ধু কত ভাল দেখেছ, কাল রা*তে থ্রি এ*ক্স দে*খেও সে কোন অভ*দ্র আ*চরণ করেনি, আজ ম*দ খে*য়েও কোন বা*জে আ*চরণ করেনি, আমার ব*ন্ধু বুঝেছ? আমি কিছুটা বি*ব্রত হ*য়ে গেলাম। বুঝলাম শা*লার ধ*রেছে। আজ সা*বিনা হা*ত কা*টা একটা কা*মিজ আর জি*ন্স প্যা*ন্ট প*ড়েছে। জটিল সে*ক্সি লাগছে ওকে। উঁ*চু বু*ক দেখে অনেক আগেই আমার ধো*ন খা*ড়া। পাচ্ছিনা শা*লা সু*যোগ, না হলে ভ*দ্র থাকা!আজ টা*ইট জি*ন্স প্যা*ন্টে সা*বিনার গু*দের অংশ বে*শ বো*ঝা যাচ্ছে। বাতাসে কা*মিজ একটু উ*ঠলেই আমি আ*ড় চো*খে দেখছি।
সা*বিনা একটু মু*চকি হাসল, কি*ছুই বলল না। আমি এ সময় বললাম, ছ*বি চলবে একটা? রবিন সংগে সংগে বলল, গতকালের টা আবার চা*লা দো্স্ত। আমি বললাম আজ ন*তুন দে*খব। ক*ম্পিউটার ছেড়ে থ্রি এ*ক্স চা*লালাম। আজ সা*বিনা কি*ছুই বলল না। আজ শুরু থেকেই চো*দাচু*দি। প্রথমে দু’জন ছে*লে মে*য়ে, তারপর দুই ছে*লে এক মে*য়ে, এরপর এক ছে*লে দুই মে*য়ে, এরপর এক মে*য়ে তিন ছে*লে, সবশেষে দুই ছে*লে দুই মে*য়ে। একটার পর একটা চলছে। রবিন বেশ উ*ত্তেজিত। মনে হল। ছবি শেষ হবে ঠিক তার আগে সে সা*বিনা কে এক ঝ*টকায় টে*নে কি*স করল আমার সা*মনেই। সা*বিনা কি ক*রছ, মা*থা ন*ষ্ট হয়েছে বলে এক ঝ*টকায় নিজেকে ছা*ড়িয়ে নিল। রবিন আবার লা*ফ দিয়ে ও*কে ধ*রে এক ধা*ক্কায় মে*ঝেতে শু*য়ে দিল। সা*বিনা শুধু বলছে প্লিজ প্লিজ রবিন, এ*সব ক*র না। শে*ষ পর্যন্ত আ*মাকে বলল, ভাই আপনি ও ঘ*রে যা*ন না, রবিন পু*রো মা*তাল হয়ে গেছে। আ*চমকা রবিন সা*বিনাকে ছে*ড়ে দিয়ে বলল, না মা*তাল হইনি। আমি একটা বি*ষয় ভে*বেছি, খুব ভাল করে শোন।
তুমি মা*সুদের বী*র্য নিয়ে মা হবে, এ*খনই সেই ঘ*টনা ঘ*টবে, কেউ কি*ছু জা*নবে না, টে*স্ট টি*উব বে*বির ধ*কলও থাকবে না, এত টা*কাও খ*রচ হবে না। সা*বিনা পু*রো হ*তভম্ব, আমার কা*ন গ*রম হয়ে গেছে, রবিন কি বলছে, নিজের কা*নে বি*শ্বাস করতে পারছি না। বুঝতে পারছি, ও পু*রো মা*তাল, তবে মনে মনে পুলকও অনুভব করছি। এখন যদি সা*বিনাকে চো*দার সু*যোগ পাওয়া যায়! রবিন আবার বলল, সা*বিনা প্লিজ না ক*র না, আমার সবচেয়ে ভাল বন্ধুর বী*র্য নিয়ে মা হ*বে তু*মি, এক রা*তের ঘ*টনা, আমরা সবাই ভু*লে যাব, প্লিজ। সা*বিনা বলল, অ*সম্ভব, তোমাদের পা*গলামিতে আ*মি নেই। আমার দ্বা*রা এসব হবে না, মা*তাল হয়ে আমাকে দিয়ে অ*ন্যায় কিছু ক*রানোর চে*ষ্টা করলে ভা*ল হবে না। বলেই সা*বিনা এক ধা*ক্কায় রবিন কে ফে*লে উ*ঠে দাঁড়াল। আমার দিকে র*ক্তচ*ক্ষু তাকিয়ে পাশের ঘ*রে যাওয়ার জন্য পা বাড়াল।
এবার আমার মা*থায় যেন আ*গুন খে*লে গেল। আমি চা*ন্স নিলাম। এক ঝ*টকায় ধ*রে ফে*ললাম সা*বিনাকে। বললা, ভা*বি এক রা*তের ঘ*টনা কেউ জা*নবে না, আপনি মা হ*বেন, আমার ব*ন্ধু বা*বা হবে, পু*রো ফ্যা*মিলিতে অ*শান্তি থাকবে না। শুধু এক রা*ত। এরপর আমরা সবকিছু ভু*লে যাব, বলতে বলতে আমি ওর দু*ধ টি*পে দি*লাম। সা*বিনা হা*ত তুলল চ*ড় মা*রার জন্য। কিন্তু তার আগেই ওর হা*ত ধ*রে ফে*ললাম। এই ফাঁ*কে রবিন এসে এক ঝ*টকায় ওর জি*ন্সের প্যা*ন্টের চে*ন খু*লে দিল। সা*বিনা এবার দু’হা*তে মা*থা চে*পে বসে পড়ল। কিন্তু আমরা কেউ যেন ছা*ড়ার পা*ত্র নই। আমি আর রবিন দু’জনে সা*বিনাকে কো*লে নিয়ে বি*ছনায় শু*য়ে দিলাম। আমি ওর প্যা*ন্ট খু*ললাম, রবিন এ*কটানে কা*মিজ ছি*ড়ে ফে*লল। ব্রা খু*লে দি*ল। এখন শুধু সা*বিনার প*ড়নে লাল রঙের প্যা*ন্টি। আমাকে রবিন বলল, দো*স্ত ওটা খু*লে শুরু কর। আমি দেকি।
সা*বিনা একদম শা*ন্ত। কোন ক*থা নেই। চো*খ ছলছল করছে। আমি প্যা*ন্টি খু*লতে গিয়ে ছি*ড়ে ফেললাম। তারপর ওর দু*ধ দু’টো টি*পতে টি*পতে শু*য়ে পড়লাম ওর পা*শে। শু*য়েই দু*ধ চো*ষা করলাম। রবিন সি*গারেট ধরিয়ে দেখছে। আমি দু*ধ চো*ষা শেষ করে সো*জা পা ফা*ক করে গু*দ চু*ষলাম। থ্রি এ*ক্স ছ*বিতে যা হয়, তাই করছি। বি*শ্বাস করেন, এটাই আমার প্রথম মা*গী চো*দা, কিন্তু রবিন কে বু*ঝতে দিচ্ছি না। থ্রি এ*ক্স এর দৃ*শ্য মনে করে সেভাবে চা*লানোর চে*ষ্টা করছি। গু*দ চু*ষতে চু*ষতে এক পর্যায়ে সা*বিনা আমার মা*থা তুলে উঠে ব*সে আমার ঠো*টে চু*মু দিল। এই প্রথম আমি শি*হরিত হলাম। নিজেকে কেমন জানি অ*পরাধী ম*নে হতে লাগল। এবার সা*বিনা আমার বু*কে *চুমু দিতে দিতে নী*চে এসে ধো*ন মু*খে নিয়ে চু*ষতে লাগল। তারপর নিজেই চি*ত হয়ে শু*য়ে দু’পা ফা*ক করে আমার ধো*ন তার গু*দের ফু*টোয় সেট করে দিয়ে বলল, ঢো*কাও প্লিজ। ঢো*কাতে গিয়ে পি*ছলে বে*র হয়ে গেল।
সা*বিনা মু*চকি হেসে বলল, বো*কা কোথাকার। বলে, আবার শু*য়ে আবার ধো*ন নিয়ে এ*কটু গু*দেরে ভে*তরে দিয়ে বলল, চা*প দাও। এবার চা*প দিতেই পু*চ করে পু*রো ধো*ন ঢু*কে গেল। রবিন চেয়ারে বসে সি*গারেট ধরাচ্ছে একটার পর একটা। এক দৃষ্টে আমাদের খে*লা দে*খছে। আমি প্র*চন্ড শ*ক্তি দিয়ে ঠা*পাচ্চি। সা*বিনা উহহহহহহহহহহ, ইসসসসসসসসস করছে। খা*টে ক্যা*চ ক্যা*চ শ*ব্দ হচ্ছে। ঠা*প দেওয়ার সঙেগ সঙগে সা*বিনার বিশাল সা*ইজ দু*ধ টি*পছি। আমার মা*ল প্রা*য় বে*র হবে, বুঝতে পারছি। হ*ঠাত রবিন উঠে এসে প্যা*ন্ট খু*লে ধো*ন বে*র করে ওর সা*বিনার মু*খের কাছে এসে ধো*ন খে*চতে লাগল। আমি ঠা*পাছ্ছি।
রবিন দু’এক মি*নিটের মধ্যে খে*চে সা*বিনার মু*খের উপর মা*ল ফে*লে দিল। সা*বিনা কি*ছুই বলল না। আমি এরপর সা*বিনার গু*দের ভে*তর মা*ল ঢেলে দিলাম। মা*ল ঢেলে কিছুক্ষণ ওর বু*কের উ*পর শু*য়ে থা*কলাম। সা*বিনা আমাকে ঢে*লে তু*লে উ*ঠে বসে হাসতে হাসতে বলল, শোন তোমার বী*র্য নি*য়েও যদি বা*চ্চা না হয় তাহলে কি হবে? রবিন বলল, এসব অ*লুক্ষণে ক*থা মু*খে আনবে না। সেদিনের মত সবাই শু*য়ে পড়লাম। নে*শা থাকার কারনে ভাল ঘু*ম হল। বেশ বেলা করে সবাই ঘু*ম থেকে উঠলাম। সেদিন আর কেউ বাইরে যাইনি। বিকেলে রবিন দোকানে গেল সি*গারেট আনতে। আমার বাঙলো থেকে বেশ দূরে যেতে হয়। রবিন বে*র হওয়ার সাথে সাথে আমি এক রকম ঝা*পিয়ে পড়লাম সা*বিনার উ*পর। সা*বিনা বা*ধা দিল না।
একদম নি*জের ব*উ এর মত আমার কা*পড় খু*লে দিল, আ*দর করল। তারপর ও*কে পে*ছন থেকে কু*কুরের মত করে চু*দতে শু*রু ক*রলাম। একটু পরে চি*ত করে শু*ইয়ে আবার ধো*ন ঢু*কিয়ে রা*ম ঠা*প দিয়ে মা*ল ঢে*লে দিলাম গু*দের ভে*তর। চো*দা শেষ করে ফ্রে*শ হয়েছি, এর মধ্যেই রবিন এল। সা*বিনা, আমি কি*ছুই ব*ললাম না। রবিনো খুব স্বা*ভাবিক ভাবে বলল, কাছে কুলে দোকান নেই। অনেক হাঁটতে হয়, বাপরে। দোস্ত কাছে একটা দোকান করতে দিলেই হয় কাউকে। আমি বললাম, টি গার্ডেনের ভেতরে তো আর পা*ন সি*গারেটের দো*কান চলে না দোস্ত। গার্ডেনের বাইরেই থাকে। রা*তে খাওয়ার পর বে*ডরু*মে বসে কিছুক্ষণ আমরা টিভি দেখলাম।
রবিন খুব শা*ন্ত ভ*ঙ্গীতে আমার সামনেই সা*বিনাকে ন্যা*ঙটো করে প্রথমে চি*ত করে শু*য়ে, পরে পে*ছন থেকে কু*কুরের মত চু*দল। চো*দ শেষে বলল, দো্স্ত আমি ঘুমালাম, বলে সে পাশের ঘরে চলে গেল। সা*বিনাও তার সাথে চলে গেল। প্রায় আধ ঘন্টা পর সা*বিনা আসল। প*রনে শুধু পা*তলা একটা না*ইটি। পরি*স্কার বো*ঝা যাচ্ছে শ*রীরের সবকিছু। এসেই বলল, রবিন ঘু*মিয়ে গেছে। এরপর সে নিজেই চলে গেল রান্না ঘরের দিকে। রান্না ঘর থেরেক ফিরল দু’কাপ চা হাতে। আমাকে বলল, বারান্দায় আসতে। বারান্দায় বসে বেশ কিছুক্ষণ গল্প হল। সা*বিনা বলল, আমি স্ব*প্নেও এমন হতে পারে ভা*বিনি। আমি বললাম আমারো খুব খা*রাপ লাগছে। আসলে রবিন নিজের প্রতি প্র*তিশো*ধ নিচ্ছে, কোন পু*রুষ যখন জানে, তার স*ন্তান জ*ন্ম দেওয়ার ক্ষ*মতা নেই, তখন তার নিজের মা*নসিক অ*বস্থা খুব খা*রাপ হয়ে যায়।
সা*বিনা বলল, প্রথমে চিন্তাও করিনি, এখন কিন্তু তোমাকে একটু একটু ফি*ল ক*রছি। তুমি? আমি চম*কে উঠলাম। ওর হা*ত ধরলাম, বললাম আমিও ফি*ল করছি। তবে, রবিনের ভা*লবাসা তোমার জন্য অনেক বে*শী। এখন যা ঘ*টেছে, ঘটছে তা মনে রে*খ না। সেদিন রা*তে আরো দু’বার চু*দ*লাম সা*বিনাকে। ভোরে দ্বি*তীয়বার চো*দার পর সা*বিনা রবিনের পাশে গিয়ে শু*য়ে পড়ল। এখান থেকে যাওয়ার এক মাস পর রবিন খবর দিল সা*বিনা প্রে*গনে*ন্ট। পরে বা*চ্চা হলে দে*খতে গেছি। তবে সা*বিনার সাথে কিছু হয়নি। আমি মফস্বলের এক মে*য়েকে বি*য়ে করলাম এক বছর পর। এক বছর আমাদের বা*চ্চাও হল। এর চার বছর পর রবিন জা*নাল, ওরা আবার হে*ল্প চায়, আর একটা বা*চ্চা নিতে চায়। আমি ঢাকায় রবিনদের বাসায় থেকে দু’রা*তে সা*বিনাকে চা*র বা*র চু*দলাম। সা*বিনার আবার বা*চ্চা হল। এরপর আরো প্রায় পাঁচ বছর পার হয়েছে, অনেকবার যাওয়া আসা হয়েছে আমাদের, কিন্তু সা*বিনার সাথে আমার আর কিছু হয়নি এখন পর্যন্ত।
No comments