আমার নাম নাসির। যখন আমার সাথে এই ঘটনা টি ঘটেছিল আমি তখন ক্লাস সেবেন এ পরি। বয়স মাত্র ১৩।৬ মাসের মধ্যেই আমার শরিরের অনেক পরিবর্তন হয়েছে।বাল গজিয়েছে আর ২ ইঞ্চি দোন বড় হয়ে ৬ ইঞ্চি হয়ে গেছে যেটা দেখে আমি নিজেও অবাক।যেটা কেউ আমাকে দেখে বুজতেই পারবেনা। ছোটবেলা থেকেই আমি আর আমার মামাতো বোন খুব মজা করতাম।মামাতো বোন ছিল আমার ৩ বছরের বড় তার নাম নাফিজা।আমরা একি সাথে ঘুমাতাম একি সাথে খেলাধুলা করতাম। নাফিজাকে অর মামা ঢাকা নিয়ে যায় লেখাপড়া করের জন্যে। আর ক্লাস ১০ এ ভর্তি করে দেয়। গ্রীষ্মের ছুটি তে নাফিজা আমাকে সাথে নিয়া যায় ঢাকায়। যাওয়ার পর থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির কারনে নাফিজা স্কুলে যায়নি।আর অর মামা মামি দুজনেই চাকরি করে আর তাদের কোন সন্তান এখনো হয় নাই। বাসায় কাজের বুয়া সকালে আসে আর সকাল আর দুপুরের খাবার রান্না করে দিয়ে চলে যায়।আমি দুপুর বেলা বসে বসে টিভি দেখছিলাম আর এমন সময় নাফিজা এসে বলে আয় তোকেগোসল করিয়ে দেই।আমি গেলাম গোসল করতে সাথে নাফিজা আসল আর বলল, তোকে ভাল করে গোসল করিয়ে দেয় আমি। বৃষ্টির কারণে কাপড় শুকাতে দেরি হবে এই জন্যে গামছা পরে যাই গোসল করতে। নাফিজা আমার মাথায় পানি ডেলে দেয় আর বলে আজকে তোকে ভাল করে গোসল করিয়ে দেব।মাথায় পানি ডালার পর শরিরে সাবান মেখে দিল। তারপর ভাল করে ডলে দিচ্ছিল শরির তখন একেবারে পিচ্ছিল হয়ে গেছিলো।যখনি পেটে ঢলে দিচ্ছিল তখন গামছা খুলে যায় আর আমি সম্পুর্ণ ঊলংগ হয়ে যায়। আর তখনি অর চোখ আমার দোন এর উপর যায় আর বলে কিরে তর এইরকম হইছে আমি তো বুঝতেই পারি না। আমি বললাম ক্যান কি হইছে এই বলে গামছা পরতে চাইলাম আর নাফিজা আমাকে বলল আরে রাখ আমাকে দেখতে দে।তোর ত বাল গজাইছে আর তোর খোকাবাবু ও তো বড় হইছে।আমার দোন তখন ছোট হয়ে ৩ ইঞ্চি হয়েছিল।আমি বললাম এটা তো কিছুই না সকাল বেলা তো আরো অনেক বড় হয়।নাফিজা বলল, তাই নাকি এই বলেই হাত দিল আর হাত দেওয়ার সাথে সাথে ফুলে ফেপে ৬ ইঞ্চি তে পরিনত হল।নাফিজা বলল, আরে বাপ রে বাপ আসলেই তো তোর খোকাবাবু বাবু তো অনেক বড় আর মোটা হয়ে গেছে।আর বলল করে তুই বাল কাটিস না কেনো?? আমি বললাম কিছু দিন আগেই তো গজাইছে আর কাটতেও অনেক ভয় লাগে।নাফিজা বলল, তাই নাকি? আমি বললাম, হ্যা। নাফিজা বলল, দেখি তর কলা টা চুশতে কেমন লাগে এই বলে নাফিজা হাটু গেরে বসে আমার দোন চুশা শুরু করল। আমি বললাম কি করছিস তুই আমার জানি ক্যামন লাগতেছে।নাফিজা বলল কেমন লাগে?? ভাল লাগে কি?? আমি বললাম হ্যা। নাফিজা পাগলের মতো চুশেই যাচ্ছে আর আমি অর মাথা ধরে দারিয়ে আছি। কিছুক্ষন পর আমার মাল চলে আসল আর আমি নাফিজার মুখের ভেতরেই ফেলে দিলাম।নাফিজা বলল কিরে মাল আঊট করে দিলি নাকি? আমি বললাম হ্যা।নাফিজা আরো আমার দোনের মাথায় চুশে সব মাল গিলে ফেলল। তারপর নাফিজা আমাকে বলল তাড়াতাড়ি গোসল শেষ দে এই বলে আমার জন্যে শুকনা গামছা নিয়ে দাঁড়িয়ে রইল।আমার গোসল শেষ হওয়ার সাথে সাথে নাফিজা আমার শরীর মুছে দিল। আমি কাপড় পরতে চাইলাম কিন্তু আমাকে কাপড় পরতে দিল না, আমাকে বলল আমার রুমে আই আমি বললাম কাপড় পরে আসি অ বলল কাপড় পরতে হবে না তোর আগে আই তুই। আমি বললাম আমার লজ্জা করছে অ বলল এতখন যে আমি তোর টা চুশলাম তখন লজ্জা করল না? আমি বললাম না খুব ভালো লাগলো। তারপর নাফিজার রুমে গেলাম আমার গায়ে কোন কাপড় ছিলো না। আমি জাওয়ার সাথে সাথে অর সব কাপর খুলতে লাগল। আমি বললাম কি করবি তুই?? তখন বলল তুই এতক্ষন মজা নিয়েছিস এখন আমি নিব।এই বলে অর সব কাপর খুলে ফেলল। নাফিজার ছোট ছোট দুধ দেখে আমার জানি কেমন লাগল আর নিচে দেখলাম একেবারে ক্লিন। আমি বললাম কিরে তর ত কোন বাল গজাইনাই।নাফিজা বলল, আমি ব্লেড দিয়ে কেটে ফেলছি। নাফিজা বলল, আজ থেকে তুই আর আমি একেবারে ফ্রি আমাকে কোন কথা বলতে ও করতে লজ্জা পাবি না ঠিক আছে?? আমি বললাম হ্যা ঠিক আছে।এই বলে নাফিজা বিছানায় শুয়ে পরল আর আমাকে বলল, আমার ঊপরে আয় আর আমার দুধ চুশ। আমি আস্তে আস্তে অর ঊপরে ওঠে অনেক্ষন লিপ করলাম আর দুধ চুসতে লাগলাম আর নাফিজাকে জিজ্ঞেস করলাম তুই এই গুলি শিখলি কেম্নে?? ও আমাকে বলল, মোবাইল এ নাকি ভিডিও দেখছে। আগে অর দেহ এমন ছিল এখন আর নেই অনেক পরিবর্তন হইছে।যাইহোক আমি তো মনের সখে দুধ ইচ্ছামত চুসতেছিলাম।আর নাফিজা ওহ আহ করতে ছিল।আমি নাফিজাকে বললাম কিরে কেমন লাগতেছে?? ও বলল অনেক ভালো লাগছে তুই চুস আরো জোরে। আমি ওর বুকে থেকে নিচের দিকে যাচ্ছিলাম চুমু দিতে দিতে। তারপর আমি ইচ্ছে করেই অর চকচকে বুদার মাযে জিব্বা দিয়ে চাটলাম। তখন আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলাম না। চুসেই গেলাম।আর নাফিজা দেখলাম ওপরের দিকে মুখ নিয়ে খালি ওই আহ করতেছে।কিছুক্ষণ চুসার পর বলল থাম।আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে। তত ক্ষনে আমার বাড়া দেখি দাঁড়িয়ে রট হয়ে গেছে। ও আমাকে বলল এইবার তোর বাড়াটা আমার বুদায় পোরুটা ডুকা। আমি আমার বাড়াটা ওর বুদায় মুখে এক্টু ঘসে নিলাম ওর বুদা ততক্ষনে দেখি রসে ভিজে গেসে সাথে আমার বাড়াটাও। আমি আস্তে আস্তে আমার বাড়াটা ডুকাচ্ছিলাম আর ও সাথে সাথে বলল ওহ ওহ ব্যাথা পাচ্ছি আমি বললাম বের করে ফেলবো নাকি?? ও বলল, নাহ তুই আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ ডুকা। তারপর আমি আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ বাড়াটা ওর বুদার ভেতর দিলাম।দিয়ে কিছুক্ষন বসে রইলাম। ওর বুদাটা টাইট ছিলো কিন্তু ওর কামরসের কারণে ইজিতে ডুকে গেছে। এরপর আমি ওর দিকে তাকিয়ে আছি আর ও আমার দিকে। আমরা দুজনেই হেসে দিলাম। ও আমার নিচে শুয়ে আছে আর আমি হাতের ওপর ভর দিয়ে আমার বাড়াটা ওর বুদার ভিতর দিয়ে রাখছি। এরপর শুরু করলাম রামচোদন ৫ মিনিট ধরে ইচ্ছামত চুদলাম,।চুদতে চুদতে হাফিয়ে গিয়েছলাম।এর পর চুদা থামিয়ে স্টাইল চেঞ্জ করলাম। ডগি স্টাইলে ঠাপ মারা শুরু করলাম, এমন চুদা চুদলাম দুইজনেই হাফিয়ে শরীর দিয়ে পরা শুরু করল।দুই হাত দিয়ে নাফিজার কোমড় ইচ্ছামত ঠাপালাম। এদিকে নাফিজা ওহ আহ করতে করতে পাগল হয়ে গেচে।এক পর্যায়ে নাফিজা বলল চুদ আমাকে আরো চুদ আমি আরো মজা নিতে চাই।আমিও ইচ্ছামত ঠাপিয়ে যাচ্ছি। একসময় নাফিজা বলল, হইছে এইবার ঠাম। আমি তো নাছোড় বান্দা যে পর্যন্ত আমার মাল আঊট না হবে ছাড়বো না। মাল আঊটের দীর্ঘ সময় লাগার কারন হলো একটু আগে নাফিজা ব্লো জব করে আমার মাল আঊট করছে গোসলের সময়।যার কারনে মাল আঊট হতে ২০ মিনিট সময় লাগল। মাল আঊটের আগেই আমাকে নাফিজা বলেছিল আগে তো মুখের ভেতর মাল আউট করছিলাম এইবার যেনো বুদার ভেতর আউট না করি করলে পেটে বাচ্চা ধরবে। আমার যখন মাল আউট হবে বলে মনে হচ্ছিল ঠিক তখনি নাফিজাকে ধাক্কা মেরে সুয়ায় দেই আর নাফিজার পেটের মধ্যে গরম মাল ডেলে দেই আর আমিও শুয়ে পরি নাফিজার সাথে। নাফিজা বলে, আহ কি শান্তি!! আমিও বলি খুববই ভালো লাগছেরে। বলার সাথে সাথে নাফিজা আমার ওপর উঠে আর আমাকে লিপ কিস করে তারপর বলে, এখন থেকে প্রতিদিন আমি এই সুখ নিতে চাই তুই কি দিবি আমাকে এই সুখ?? আমি বললাম হ্যা প্রতিদিন হবে এখন থেকে। তারপর থেকে যতদিন ওই বাসায় ছিলাম প্রত্যেক দিন রাতে আমরা সেক্স করতাম কারন আমরা দুজন একি বিছানায় থাকতাম। ওর মামা কখন সন্দেহ করে নাই কারন তারা ভাবছে আমরা তো ছোট।
ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক BanglaChotiStoryপেজটিকে লাইক করবেন
.jpg)
No comments