Header Ads

গার্লফ্রেন্ড কে চুদলাম🥵🥵🥵


 ।আমার গার্লফ্রেন্ড  🥵🥵🥵

সকাল থেকে অপেক্ষা করছি। আনুশকা এলো না। আনুশকা আমার প্রেমিকা। আনুশকার দৈ*হিক বর্ণনা দেয়া আমার জন্য সহজ কাজ নয়। কেননা ওর কপালের ঠিক মধ্যিখানটিতে মটরদানার মতো ছোট এবং লালাভ জন্মদাগ থেকে পায়ের বুড়ো আঙ্গুল অবধি সমস্ত কিছুই আমার কাছে ঐশ্বর্যের মতো মনে হয়। এই ঐশ্বর্যের মা*দকতা আছে, ছুঁ*য়ে-ছেনেও তৃ*প্তি হয় না।


তিন বছর আগের এক শীতের স*ন্ধ্যায় রিকশায় বসে যখন প্রথমবার আনুশকার কো*মরে হাত রে*খেছিলাম, স*মস্ত শ*রীর রি রি করে উ*ঠেছিল। এই কোমল ঈষদুষ্ণ স্বল্পমেদ কো*মরে আমি হা*ত রাখতে পারি! এর চেয়ে আ*শ্চর্য আর কি হতে পারে! সু*যোগ পেলেই আনুশকার কো*মরে হাত রাখা আমার অ*ভ্যাস হয়ে গেলো। প্রতিবারই অবধারিতভাবে হাত কো*মর ছাড়িয়ে ত*লপেট, ত*লপেট থেকে ভ্র*মণ করতে করতে বু*কের খাঁজে আ*টকে যেতো। কখনওবা চক্রাকার না*ভিমণ্ডলে। কিন্তু না*ভি ছাড়িয়ে আনুশকার বিশুদ্ধ ত্রিভুজে বা যখন ওর জা*নুর উ*ষ্ণতায় হাত ঢেকে নিতাম তখন জানু ছাড়িয়ে আর একটু উ*পরে কখনও উঠতে সা*হস হতো না।

একদিন তুমুল কুয়াশা পড়েছে, ভোরবেলা আনুশকার সাথে দেখা হলো সেই কৃষ্ণচূড়া গাছটার তলে যেখানে রোজ আমরা সন্ধ্যায় দে*খা ক*রি। চারদিকে ঘোর কুয়াশার স্রোত। গ*রম কাপড়ের ত*লে আমাদের শ*রীর উষ্ণ। পিলপিল করে আমার হা*ত আনুশকার বু*কের ভাঁজে অ*স্থির হয়ে উঠেছে, আমার মা*থার মধ্যে তু*ফান বয়ে চলেছে। ঠিক এসময় ঝটকা মেরে আনুশকা আমাকে ঠে*লে দূরে স*রিয়ে দিল। আমি বজ্রাহত বেকুবের মতো ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে আছি কতক্ষণ। যেনো অনন্তকাল। আনুশকা গভীর দৃষ্টিতে আমার দিকে চেয়ে রইলো। তারপর একচুলও দৃষ্টি না সরিয়ে, ব্রেশিয়ার আলগা করে গ্রী*ক দে*বীর মত স্ত*ন দুটি মু*ক্ত করলো। সেই আমার প্রথম দে*বী দর্শন। গ্রীক দে*বীর মতো সুডোল বু*কের মা*দকতায় আমি অ*স্থির, অথচ দুহাতে ওই পুষ্পের মধু পান করবো এমন সা*হস হলো না। আনুশকা আমার ঘাড়ে হাত রেখে ওর কম্পিত ঠো*টদুটো তু*লে ধরলো। কতক্ষণ চু*মু খা*চ্ছিলাম মনে পড়ে নি, দুনিয়ায় আর কোন কিছুর খেয়াল তখন আমার নেই। আবার আমার চমক ভাঙলো, আমার মাথার চুল খামচে ধরেছে আনুশকা। আমার মাথা টেনে এনে না*মিয়েছে তার ব*ক্ষদেশে।  আমি দুহাতে ওর পি*ঠ চেপে ধরে স্ত*ন দুটিকে মে*লে ধরেছি আমার মু*খে আর চু*মু খেতে খেতে, স্ত*নবৃন্তদুটির চারপাশে জি*ভের ডগা বুলাতে বুলাতে আর চু*ষতে চু*ষতে আমি মা*তাল হয়ে উঠেছি। টের পাচ্ছি আনুশকার ঘ*নঘন নি*শ্বাস। ঠিক যেনো মৃ*ত্যুপ*থযাত্রী কোন রো*গীর তী*ব্র নাভিশ্বাসের শ*ব্দ। আমরা তো ম*রতেই যাচ্ছি! আমি বুঝতে পারছি, গত তিনমাসের হাত ধরাধরি, দু-একটা চু*মু খাওয়া আর জা*মার নী*চ গলিয়ে স্ত*নে হাত রাখা,  আজ সেই কাঙ্খিত মৃ*ত্যুর দিকে যাচ্ছে যার জন্য অপেক্ষা করে ছিলো আমার সম*স্ত দেহ*মন। তখন কি জানতাম যে, এ এমন মৃত্যু যা আমাকে প্রত্যেকটা দিন আরও একটা মৃত্যুর জন্য পাগল করে দেবে! আমি ঘন্টার পর ঘন্টা, দিনের পর দিন আনুশকার আগমনের জন্য, ওর বুকে মুখ ডুবানোর জন্য, ওর সুঘ্রাণ ঘাসের মতো কেশল যোনিদেশের ঘ্রাণ নেয়ার জন্য এমন আর্তের মতো অপেক্ষা করতে থাকবো! সেদিন আমার সে ধারণা ছিলো না, কেবল আমার বুকে লতার মতো জড়িয়ে ছিলো একটি আঠারো বছরের তন্বী যৌবনবতী বাস্তব নারী। আমার সামনে ছিলো তরতাজা এক নারী যে তার বুকে আমাকে সওয়ার করে মত্ত ঘোড়া হয়ে ছুটবার অপেক্ষায় উদগ্রীব।

আমি ওর পিঠ থেকে আমার হাতদুটোকে ধীরে ধীরে নীচে নামাতে থাকলাম, কোমরে এসে থমকে গেলাম। এই কোমর আমাকে ওরসাথে বেঁধে রেখেছি এতদিন, আজ হঠাৎ আলাদিনের চেরাগের মতো সমস্ত জাদুর রহস্য পেয়ে গিয়ে ওই উদগ্র কোমরকে ভুলি কি করে? আমি কোমর থেকে দু হাত ওর নিতম্ব রাখলাম, কি কোমল! কি সুকুমার! স্নিগ্ধ ছোট্ট দুটো তবলার মতো! দু হাতের মধ্যে মাখনের মতো এটে এলো ওর নিতম্ব দুটো, আমি আমার দুই হাতের তর্জনী প্রসারিত করে ওর যোনীদ্বার ছুঁয়ে দিতে লাগলাম। আনুশকা আমার বুকে এলিয়ে পড়লো। আমি ওর ঘাড়ে, চিবুকে চুমুতে ভরিয়ে তুলতে তুলতে বাঁ হাত নিতম্ব থেকে সরিয়ে ওর পাজামা গলিয়ে মুথা ঘাসের মতো ঘন ওর যোনিদেশে চালান করে দিলাম। বৃষ্টির পরে যেমন ঘাসের বুক সিক্ত হয়ে থাকে, বা যেমন করে শীতের সকালে মাঠের সুঘ্রান ঘাসগুলো ভিজে ভিজে থাকে, ঠিক তেমনি আনুশকার যোনিদেশের ঘন ঘাসগুলিকে সরস হয়ে আছে ওর যোনিখসা কামরসে। আমি আনুশকার ক্লায়োরেটিস নাড়তে লাগলাম যতক্ষণ না আবারো ও হুট করেই আমার কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে কৃষ্ণচূড়া গাছটির উত্তরের গাব গাছটির তলে চলে গেলো। আমি কিছু না বুঝতে পেরে অবাক হয়ে দৌড়ে গেলাম ওর কাছে।

– কি হলো আনুশকা! কি চাও তুমি?

আনুশকা আমার কথার উত্তর দিলো না, শুধু ঝুপ করে ওর গায়ের চাদর আর ওড়না মাটিতে ফেলে দিয়ে শুয়ে পড়লো তার পরেই। তারপর আমার হাত আলতো করে ছুঁয়ে কাছে ডাকলো গভীর আবেশে। তারপর কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বললো, দেখো চেয়ে পিছনে। একটা লোক!

দেখলাম একটা লোক সত্যিই আসছে। হয়তো মাঠে গরু বাঁধতে। এই জন্যে আনুশকার এই তড়িৎ সতর্কতা। হ্যাঁ, এই জায়গাটা বেশ সুবিধের আসলেই। ঝোপঝাড়ের একটু আড়াল আছে। তাছাড়া কুয়াশার ভারী পর্দা আমাদের আরো সুবিধে করে দিয়েছে। ঠিক যেনো বাসর ঘরের দুধধবল সাদা পর্দা!

আমি আর কথা বাড়ালাম না। বুঝলাম আনুশকারও আর মিছে কথা বলে সময় নষ্ট করবার ইচ্ছে নেই। আস্তে আস্ত রোদ উঠতে শুরু করবে। তখন আর কোনো বাসরঘরের পর্দাই থাকবে না। আমি তাড়াতাড়ি আনুশকার পায়জামার ফিতে খুললাম, তারপর ওর গোড়ালি অবধি টেনে নামালাম, তারপর আনুশকা নিজে নিজেই ওর গোড়ালি থেকে পায়জামা সরিয়ে নিল, তারপর দু পায়ে আমার কোমর চেপে ধরে আমার স্যুয়েটার আর গেঞ্জি খুলে নিল। তারপর আমার বুকে ওর বুক চেপে ধরলো। কুয়াশার স্রোত এসে লাগছে নাকেমুখে অথচ আমাদের শরীরে কি উদগ্র উষ্ণতা!

আমার যন্ত্রটি সেই কখন গোখরো সাপের মতো ফুঁসে উঠেছে, এখন ঝিনঝিন করতে শুরু করেছে। ও আমার দণ্ডটি চেপে ধরলো ওর কোমল হাতে, মনে হলো এক পশলা রক্ত ছলাৎ করে উঠলো, তারপর বললো, “আসো ভেতরে আসো”। আস্তে আস্তে আমার দণ্ডটি ওর যোনিতে চেপে ধরলো ও, আমি গাড়লের মতো জোরে চাপ দিতেই আনুশকা যন্ত্রণায় “ওয়াঁও” করে উঠলো। আমার দণ্ডটি চেপে ওর যোনিদ্বারের চারদিক থেকে চেপে আসছে যেনো, মনে হচ্ছে চিড়বিড়িয়ে ওর যোনিদ্বার ছিঁড়তে ছিড়তে যাচ্ছে। – ব্যাথা লাগছে আনুশকা?

– হুঁ, আস্তে আস্ত আসো।

আমার দণ্ডটি অর্ধেকও ঢোকে নি, আমি বুঝছিলাম না এত চাপা কেনো ওর গুদ? যাই হোক, আমি আধ-ঢোকানো দণ্ডটিকে বারবার যাওয়া আসা করাতে লাগলাম ওর যোনির ভেতরে। আনুশকা চোখ বন্ধ করে ফেললো। যেনো গভীর মনোযোগে কোন সংগীত শুনছে সে, এমনভাবেই ও যেনো ওর শরীরের ভেতরে আমার উপস্থিতি অনুভব করে নিতে চাচ্ছে। খানিক পরে আরেকবার একটু চাপ দিতে এবার দণ্ডটা অনেকটা ঢুকলো। আনুশকা জানতে চাইলো, পুরোপুরি এসেছো? আমি বুঝছিলাম, ওর কষ্ট হচ্ছে আমার এরকম গাড়ল বেখাপ্পা দণ্ডের আঘাতে, তাই মন খারাপ করে বললাম, না, আরো একটু যাবে। আনুশকা আমার কপালে চুমু খেয়ে বললো, আসো পুরো ভেতরে আসো আমার। আমি আর দেরি করলাম না। পাগলের মতো আনুশকার যোনিপথে আমার দণ্ড চালাতে লাগলাম।

সেই দিনের পর প্রায় তিন বছর কেটে গেছে। এখন আনুশকার যোনি আমার দণ্ডের জন্য আশ্চর্যরকমের স্থিতিস্থাপক হয়ে গেছে। সেই প্রথমদিনের তাড়াহুড়ো করে আমাদের প্রথম মিলনের দিন আজ শেষ। এখন আমরা অনেক পরিণত, অনেক অভিজ্ঞ; কিন্তু এখনও সেই শীতের সকালের সেই প্মিরথমবার মিলনের স্মৃতির মধুর আবেশটা মন ভরিয়ে তোলে। অথচ আজ তিনদিন যাবৎ আনুশকার জন্য অপেক্ষা করে যাচ্ছি। আনুশকা আমার কাছে আসতে পারছে না। এই মুহূর্তে আমার চোখের সামনে আনুশকার ছায়াশরীর আর কড়া যৌবন ভাসছে শুধু। আমি জানি, আনুশকাও ভাবছে আমার কাছে নিজের শরীর সঁপে দিয়ে আনন্দে কাতরানোর কথা

No comments

Powered by Blogger.