বিদেশী চাচাতো বোন কে চুদলাম পার্ট ২
পার্ট ২ বিদেশী চাচাতো বোন...
দেখলাম বো**দার চারপাশ একেবারে ভিজে গেছে আর চপ চপ শব্দ হচ্ছে।লিজা তো চোখ বন্ধ করে ইচ্ছেমতো আংগুল ঢু**কাচ্ছে আর বের করছে। আমি এক্টু খন দেখলাম তারপর ধমকের শুরে বললাল কিরে লিজা তুই কি করছিস আমার বাথরুমে। লিজা তো চোখ খুলে আমাকে দেখে অবাক আর বলে সরি ভাই তুমি যাও আমি গোসল করে বেরিয়ে যাব এই বলে দরজা লাগিয়ে দিল।তারপর তো আমার মাথা ঘোরতে লাগল আমি ছাদে গিয়ে ভাবতে লাগলাম আমি কি দেখলাম।নিজেকে চিমটি মেরে দেখলাম এইটা সপ্ন কিনা কিন্তু না এইটা কোন সপ্ন না এইটা ভাস্তব। লিজার বো*দা রসে ভিজে আছে আর লিজা আংগুল ডুকাচ্ছে এইটা আমার মাথায় বার বার গোরপাক খাচ্চিল লিজার বো*দা অনেকটা টমেটোর রঙের মতো হয়ে আছে আমার মনে হচ্চিল অনেক্ক্ষণ ধরে মাস্টার*বে*শন করার কারনে মনে হয় অই রকম হইছিল। এ দিকে আমার বা**ড়া যে দারাইছে আর শুইতেছেনা।আমি কিছুক্ষন পরে রুমে যাই আর বাথরুমে যাই গোসল করার জন্যে।যাওয়ার সাথে সাথে লিজার কথা মনে পরে আর আমি দেরি না করে সাবান বাড়া*য় লাগিয়ে খেস্তে থাকি আর মা**ল আউট করি।তারপর গোসল করে খাবার খেতে যাই। লিজাও আসে খাবার খাইতে। কিন্তু লিজা আমার দিকে তাকায় না। তার মুখের দিকে তাকাইলেই বুঝা যায় সে অনেক লজ্জা পাইছে। খাবার শেষ হওয়ার পর দাদি বলে যা বিকেলে লিজাকে নিয়ে নদীর পাড় দিয়ে গুরে আসিস। আমি বললাল আচ্ছা ঠিক আছে।বিকেল হল তখন লিজাকে ডাক দিলাম রুমের বাইরে থেকে লিজা বলল আস্তেছি। আমি বাইরে দারিয়ে রইলাম একটু পর দেখলাম লিজা আসছে সেলোয়ার-কামিজ পরে।লিজাকে এত সুন্দর লাগছিলো যে ভাষায় প্রকাশ করার মত না।আমি লিজাকে বললাম আজকে তুমাকে অনেক সুন্দর লাগছে। লিজা বলল থ্যাংক্স।এরপর একটা রিক্সা নিয়ে নদির পারে গেলাম। আমি মনে মনে ভাবতেছিলাম আজকে লিজাকে যা খুশি তাই বলব।দুইজনে নদীর পার দিয়ে হাটতেছিলাম আর নদী আর গ্রাম নিয়ে অনেক কথা বলতেছিলাম। লিজা শুধু শুন্তেছিল কিন্তু কোন কথা বলতে ছিল না। আমি বললাম কি হইছে কিছু বলছো না কেনো)?? লিজা বলল না এমনি।আমি বললাম আজকের অই বিষয় নিয়ে কি তুমি লজ্জা পাচ্ছ।লিজা বলল হ্যা। আমি তখন বললাম দেখো তুমার নিজের সুখের জন্য করছ এটা তুমি করতেই পার আমিও তো করেছি তুমি যাওয়ার পর।লিজা তখন বলে কেনো করছেন? আমার কথা ভেবে তাইনা। আমি তখন বললাম হ্যা তুমার শরী*র দেখার পর আমার মাথা ঠিক নেই,সবসময় অইটা চুখে ভাসে।সত্যি কথা বলতে তোমাকে আমার অনেক ভাল লাগে। লিজা আমার কথা শুনে কিছুই বলল না। আমি বললাম তুমি কি কারো সাথে সে*ক্স করেছ।লিজা বলল না।আমি বললাম তাহলে তুমি মাস্টা*রবেশ*ন শিখলে কিভাবে।লিজা বলল মোবাইল দেখে শিখেছি। তার মানে তুমি মোবাইলে প*র*ন দেখেছো??লিজা বলল হ্যা। বাবা আমাকে কখনো বান্ধবী দের সাথে ঘুরতে যেতে দেয়নি তাই কারো সাথে সে**ক্স করা হয়নি।আমি তখন বলি তুমি আমাকে এতসব বলছো তুমার লজ*জা করছে না?? লিজা তখন বলে লজ*জা করবে কেনো তুমি তো আমার লজ*জা স্থান দেখেই ফেলেছো। আমি তখন বুকে প্রচন্ড সাহস নিয়ে বলি তুমি কি আমার সাথে সে*ক্স করবে?? লিজা কিছুক্ষন চুপ থেকে থেকে বলে মন তো চায় কিন্তু যদি কেউ জেনে যায় তাহলে তো বড় সমস্যা হবে।আমি তখন বলি এ নিয়ে তুমার চিন্তা করতে হবে না আমি যা বলি তাই শুনো। তুমি তো রাতে আলাদা রুমে থাকো আর আমিও তুমি চাইলে গভীর রা*তে আমার রু*মে আস্তে পার এই ধরযে রা*ত১ টার পরে।তারপর আমাদের যা খু*শি তাই ক*রতে পারব।লিজা বলল আচ্ছা ঠিকা আছে আমি আসবো।কথা বলতে বলতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেল পরে দুজনেই বারীতে চলে গেলাম। লিজাকে বাড়িতে দিয়ে বাজারে গেলাম ফার্মেসী তে জ*ন্ম নিরো*ধক পি*ল কিন*তে যাতে মাল ভিতরে ফেল*লেও যেন বা**চ্চা না হ*য়। তারপর বাড়িতে গিয়ে রাতের খাবার খেয়ে যার যার রু*মে চলে যায়।যাওয়ার পর থেকেই আমি শুধু অপেক্ষা করতে থাকি যে ক*খন যে লিজা আসবে। আমি আমার রুমের দরজা শুধু লাগিয়ে রাখি লক করিনাই। যখন রা*ত ১ টা বাজল তারপর থেকে আমার শরী*রে কা*পনী উঠে যায়। কিছুক্ষণ পরেই আমার দরজা খু*লে লিজা আমার রু*মে আসলো। লিজাকে দে*খেই বুজতে পারলাম লিজা হ*র্নি হয়ে আছে। লিজাকে বললাম স*বাই ঘু*মিয়ে পরছে কি?? লিজা বলল হ্যা। তুমি শুয়ে পর আমি তুমা*কে আ*দর করবো। এই বলে লিজা তার সেলো*য়ার কা**মিজ খু*লে ফেলল শুধু ব্রা আর পে*ন*টি টা থাকল।এরপর আস্তে আস্তে আমার ঊ*পরে আসে। আমার ঠূ*টে কি*স করে আমিও কি*স করি কিছুক্ষন ক*রার পর আমার গে*ঞ্জি খু*লে ফেলে আর আমার শ*রীরে কি*স করতে থাকে। তারপর আস্তে আস্তে নি*চের দিকে যেতে থাকে।এরপর প্যা*ন্টের বেল খু*লে প্যা*ন্ট টান দিয়ে খু*লে ফেলে তখন আমি পু*রো লে*ং*টা হয়ে যায়। তারপর আমার বা*ড়াটা লিজা মু*খে নিয়ে আস্তে আস্তে চু*স্তে থাকে, যত চু*সে তত আস্তে আস্তে ব*ড় হতে থাকে।পুরো*পুরি দা*ড়িয়ে যাওয়ার লিজা খুব ম*জা করে চু*সতে থাকে, আমি লিজার মা*থাটা ধরে আরো বেশি করে মু*খে চে*পে দেই। কিছুক্ষণ পর লিজাকে বলি এই বার আমাকে একটু আ*দর ক*রতে দাও এই বলে লিজাকে আমার নি*চে শু*য়িয়ে দেই আর লিজার ঠু*টে কি*স করতে থাকি একটুখন কি*স করে তারপর গা*লে কি*স করি আর গলায় কি*স করি তারপর লিজার ব্র*আ খু*লি আর দুই হা*ত দিয়ে টি*পতে থাকি দু*ধের বো*টা অনেকটা লাল। এরপর দু*ধ মু*খে নিয়ে চু*সতে থাকি এক হাত দিয়ে আরেক দু*ধ টি*পি আর এক হাত লিজার প্যা*ন্টির ভিতর দিয়ে বো*দায় হাত বো*লাতে থাকি। এদিকে লিজা দেখি সা*পের মত খালি ফস*ফস করতেছে।কিছুক্ষণ হাত বো*লানোর পর বুজতে পারলাম লিজার কাম*র*স বেরিয়ে গে*ছে কারন আমার হাত তখন ভে*জা ভে*জা লাগছিল।এরপর লিজার প্যা*ন্টিটা টান দিয়ে খু*লে ফেললাম কি আর বলবো লিজার বো*দা এতটায় সুন্দর যে একেবারে পাকা টমেটোর মতো রঙ হয়ে আছে দেখেই মন চাইল কাম*ড়ে খে*য়ে ফেলি। যখনি নি*চে চাট*তে গেছি তখন লিজা বলে এখন আর চা*টতে হবে না তুমি তুমার বা*রাটা ঢু*কাও তারাতাড়ি আমি আর পার*ছি না। আমি দেরি না করে সাথে সাথে আমার বা*রা টা লিজার বো**দায় সেট করি আর বা*ড়ার মাথা দিয়ে উ*পর নি*ছে একটু গসা দিয়ে আস্তে করে একটু ঢু*কায় এতটায় পিচ্ছিল হয়ে আ*ছে যে পুরোটা যেতে কোন সমস্যা হবে না।তারপর এক যাতা দিয়ে পুরোটা ভেতরে দিয়ে দিলাম পুরোটা দেওয়ার সাথে সাথে লিজা আহহহ করে চি*তকার করে উঠল আর বিছানা দুই হাত দিয়ে খামচে ধরল। আমি বললাম ব্যা*থা পাচ্ছ নাকি?? লিজা বলল না তুমি ক*র। এরপর আমি আমার মত করে ঠাপিয়ে যাচ্ছিলাম আর লিজা ওহহহ আহহ করছিল আর বলছিল অহহ ইয়েস ইয়েস। আমি জরে জোরে করছিলাম আর লিজার দু*ধ টি*পছিলাম। এইভাবে টানা ২০ মিনিট করার পর আমার মা*ল চলে আসল আর পুরো মা*ল লিজার বো*দার ভেতর ফেললাম আর লিজার ঊ*পরে শুয়ে পরলাম।কিছুক্ষন থাকার পর লিজা বলল মা*ল কি ভেতরেই ফে*ললছো আমি বললাম হ্যা আর তর জন্যে পি*ল এনেছি এইটা খেয়ে নে আর কিছু হবে না। এরপর থেকে যতদিন লিজা ছিল যখনি লিজার মন চাইতো আমা*র কাছে চলে আসতো আর আমিও লিজাকে খু*শি করতাম।
আমাদের গল্পগুলি ভাল লাগলে পেজটিকে ফলো করে শেয়ার করে দিবেন🙏🙏🙏
No comments