বিদেশি চাচাতো বোন কে চুদলাম
আমি তখন খুব ছোট। আমার ছোট চাচা থাকে অস্ট্রেলিয়া। কলেজে লেখাপড়া শেষ করে স্কলারশিপ এ যায় অস্ট্রেলিয়া লেখাপড়া করতে। ২২ বছর হয়ে গেচে অস্ট্রেলিয়া থাকে।ওখানকার সিটিজেন হয়ে গেছে।অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার ২ বছর পর অস্ট্রেলিয়ান এক মেয়ের সাথে প্রেম হয় আর তাকে বিয়েও করে ফেলে। বিয়ের ২ বছর পর তাদের একটি কন্যা সন্তান হয়। এদিকে বাড়ির কেউ জানেনা যে চাচা বিয়ে করেছে আর একটি সন্তানও হইছে। চাচা যখন লেখাপড়া শেষ করে করে চাকরি পায় তখন বাড়ির সবাইকে জানায় যে সে বিয়ে করছে এবং তার একটি মেয়েও হইছে। বাড়ির সবাইতো প্রথম প্রথম খুব রেগে যায় এবং যখন বাড়িতে টাকা পাঠানো শুরু করে তার কিছুদিন পর সব ঠিক হয়ে যায়। বাড়ির সবাইতো তার বউ আর মেয়েকে দেখার জন্য পাগল হয়ে যায়। আর ১ বছর পর চাচা চাচিকে আর তার মেয়েকে নিয়ে আসে বাংলাদেশে। কয়েক মাস থেকে আবার চলে যায়। এর পরে কয়েক বার আসে বাংলাদেশে। এখন আমার বয়স ২৬ বছর এখনো বিয়ে করা হয়নি। অনার্স শেষ করে মাস্টার্স এ লেখাপড়া করতেছি। চাচা চাচি আর চাচাতো বোন এর সাথে মাঝে মাঝেই কথা হয়।চাচাতো বোন অনেক বড় হয়ে গেছে আর দেখতে চাচির মতোই সুন্দর।নাম তার লিজা। চাচার সাথে কথা হইলো চাচা বলল লিজা নাকি বাংলাদেশে আসতে চায়।বাংলাদেশ নাকি তার খুব ভাল লাগে তাই চাচ তাকে নিয়ে আসবে খুব শীগ্রই। চাচা শেষ বার বাংলাদেশে আসছিল প্রায় ৮ বছর হয়ে গেছে কাজের ব্যস্ততার কারনে আসা হয়না। তাই ছুটি নিয়ে আসবে বাংলাদেশে। চাচা জানালেন ২ দিন পরে নাকি দেশে আসবেন। বাড়ির সবাই মিলে এয়ারপোর্টে যাওয়ার প্ল্যান করি তাদের রিসিভ করার জন্যে। ২ দিন পর আমরা সবাই এয়ারপোর্টে যাওয়ার জন্যে রওনা দেই। এয়ারপোর্টে যাওয়ার পর আমরা সবাই তাদের আসার জন্য অপেক্ষা করি আধ ঘন্টা অপেক্ষার পর তারা আসে চাচা চাচিকে দেখে তো চিনতে পারি কিন্তু চাচাতো বোন কে দেখে চিনতেই পারিনা। ভিডিও কলে তো খালি চাচা চাচিকে দেখেছি চাচাতো বোন কে বেশি দেখি নাই কারন সে বেশি কথা বলতে চাইতো না যার কারনে বাস্তবে দেখেও চিনতে পারি নাই। যাই হোক কাছে আসার পর চাচা চাচির সাথে কথা বলে লিজাকে বললাম কেমন আছিস?? সে বলল, আমি ভাল আছি তুমি কেমন আছ?? আমি ভাবলাম আমাকে লিজা তুমি করে করে বলছে আর লিজার বাংলা কথা বলাটাও এতটা ক্লিয়ার না। যাই হোক তারপর সবাই গাড়ি তে উঠে বাড়ির দিকে রওনা দেই। গাড়ি তে যাই আর ভাবি লিজা আমাকে তুমি করে বলছে আর দেখতে যে হ**ট আর কিউ**ট যে কেউ দেখলে মাথা নস্ট হয়ে যাবে আমি গাড়ি তে যাই আর ভাবিযে করেই হোক লিজাকে চু**দ**তে হবে। আমি তার পু**রো শ**রীর কে চু*সে চু*সে খাব এই চিন্তা করতে করতে বাড়িতে চলে আসলাম। বাড়িতে আসার পর আমার মাথাই সব সময় একটা চিন্তাই গোরপাক খায় সেটি হল যে করেই হোক লিজাকে চু*দ*তে হবে। পরের দিন সকালে খাবার খাওয়ার পর দাদি আমাকে বলে লিজাকে নিয়ে গ্রামে ঘুরে আসতে। লিজাকে নিয়ে পায়ে হেটে বের হলাম আম বাগানের দিকে। পুকুরের পার দিয়া যাচ্ছিলাম আর লিজা আমাকে অনেক প্রশ্ন করল আমি উত্তর দেই আর লিজা যেটা না বুঝে তখন what বলে আর তখন তাকে সেটি ইংরেজিতে বুঝাতে হয়। আম বাগান পুরোটা ঘুরিয়ে দুপুর হয়ে যায় আর বাড়ির দিকে চলে যাই। লিজাকে বাড়িতে দিয়ে আমি বাজারের দিকে চলে যাই। বাজারে কিছুক্ষণ থাকার পর বাড়ির দিকে যাই। বাড়ি যাওয়ার পর গোসলের জন্য বাথরুমে যাই। আর ঘটে যায় অবাক করা এক কান্ড।আমি তো জানিনা যে লিজার বাথরুম এর পানির কল নষ্ট হয়ে গেছে। আমাদের বাসায় গেস্ট রুম ২টা। একটি তে চাচা আর চাচি থাকে আর একটি তে থাকে লিজা। বাথরুম অনেক দিন থেকে ব্যবহার না করার কারণে পানির কল নষ্ট হয়ে গেছে। যার কারনে লিজা আমার বাথরুমে আসছে গোছলের জন্যে। লিজা বাথরুমের দরজা ভেতর থেকে লক করে নাই। আমি তো আর তা জানি না। আমি বাথরুমে ঢুকেই দেখি লিজা পুরো উ*লং*গ হয়ে তার হাত দিয়ে মা*স্টা*রবে**শন করতেছে আর এক হাত দিয়ে নি*জের দু*ধ টি*পতেছে....
নেক্সট পার্ট আসবে খুব শীগ্রই..
No comments