দাদির সাথে খেলাধূলা

 সম্পর্কে দাদি লাগে। আমার বাড়ির পাশেই হচ্ছে তাদের বাড়ি। দাদার বয়স ৬০ বছর কিন্তু দাদির বয়স ৫০। বয়স ৫০ হলেও দেখে কেউ বুযতে পারবে না যে ৫০ বছর মনে হয় যেন ৩৫ বছর। দাদা আমাদের বাড়ির কাছেই দিয়া প্রতিদিন বাজারে যেতেন। তাই আমার সাথে খুব মজা করতেন।  আমাকে খালি বলতো বিয়ে করতে। আমি বললতাম না। তাও সবসময় বলতেন বিয়ের কথা। আমি ইচ্ছে করেই বলি বিয়ে করে কি লাভ?? দাদা আমাকে বলে লাভ অনেক এখন যে হাতের কাজ করিস তখন আর তা করতে হবে না। আরো অনেক কিছুই বলতেন। আমি একবার বলি বিয়ের আগে কি মজা তা কি বিয়ের আগে জানা যায়বো?? দাদা বলল হুম তোর দাদিরে জিগাইছ, আমি বললাম তাই নাকি সত্যি কি দাদিকে জিজ্ঞেস করলে বলবে?? দাদা বলল হ্যা বলবে। আমি বললাম আমি কিন্তু সত্যি দাদিকে জিজ্ঞেস করবো। দাদা বলল হ্যা করিস। আমি তখন মনে মনে ভাবলাম দাদি যে জিনিস একবার করতে পারলেই আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে। আমি একদিন দাদিকে দেখে জিজ্ঞেস করলাম দাদি বিয়ে করলে নাকি অনেক লাভ??  দাদি বলল হ্যা অনেক। আমি বললাম দাদা আমাকে বিয়ের কি কি লাভ  তা বলতে বলেছে তুমাকে আর শিখতে বলেছে। দাদি বলল তাই নাকি??  আমি বললাম হ্যা। দাদি তখন বলল কি কি লাভ তা তো বলতে পারবো কিন্তু শিখাবো কি করে।আমি তখন জোর করেই বললাম যে করেই হোক আমাকে শিখাতে হবে দাদা বলেছে তুমি নাকি সব জানো। আমি বানিয়ে বলি দাদা বলেছে তুমি নাকি না করবে না সব শিখাবে। দাদি তখন বলে বুইড়া টা নিজে চুদে আবার আরেক জনকে দিয়ে চুদাবে এখন।  আমি বলি দাদি ছিহ দাদি কি বলো এইসব।  দাদই বলে আরে বিয়ে মানেই তো চুদাচুদি এইটা কি তুই জানিস না নাকি?? আমি বললাম না তো!! 

দাদি বলে যেহেতু তুই শিখতে চাইছিস আজকে তোকে সব শিখাবো কারণ আমি বিয়ের আগে আমার খালাত ভাইয়ের চুদন খেয়ে সব শিখছি। এই বলে দাদি আমাকে ঘরে নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল। আমি বললাম দাদা আসবে না তো??   দাদি বলল নাহ তোর দাদা আসতে দেরি আছে। এই বলেই দাদি আমার আমার প্যান্ট টান দিয়ে খুলে ফেলে আর বলে এত ছোট কেনো। আমি তখন বলি ভয়ে ছোট হয়ে আছে। দাদি আমার বাড়া টা হাত দিয়ে ধরে নাড়া চাড়া দিল আর আস্তে আস্তে বড় হতে লাগল। দাদি আমার বাড়া মুখে নিয়ে চুস্তে শুরু করল। আমার যে কি ভাল লাগল বলে বুযাতে পারবোনা। দাদি তখন বলে এই তর বাড়া তো অনেক বড় হয়ে গেছে তোর চুদা খেতে অনেক ভাল লাগবে এই বলে দাদি ইচ্ছে মত চুসতে লাগল। কিছুক্ষন পর আমি বললাম দাদি আমি পারছি না আমার মাল চলে আসছে। দাদি বলে এত তারাতারি এই বলে আমার বাড়া টা মুখ থেকে বের করে হাত দিয়ে খেস্তে লাগল আর তখনি আমার মাল খুব স্পিডে গিয়ে দাদির মুখে গিয়ে লাগল আর গলা দিয়ে বেয়ে ভেয়ে পরতে লাগল। 

 এইবার দাদি বলল আমাকে একটু সুখ দাও এখন।  আমি বললাম কি করতে হবে বল দাদি আমাকে চুমু খেলেন আমিও চুমু খেলাম দাদিকে ইচ্ছেমত।চুমু খেতে খেতেই আমি দাদির ব্লাঊজ এর বুতাম খুলতে লাগলাম।খুলার সাথে সাথেই তারা বেরয়ে এল ইয়া বিশাল বিশাল দুধ। আমি তো দেখে অবাক। তারপর দাদিকে পুরো উলংগ করে ফেললাম। দাদি আমাকে বলল সব যায়গায় চুমু খেতে।  আমি ঘারে চুমু খেলাম গলায়ও দিলাম।এরপর এক হাত দিয়ে দাদির দুধ টিপলাম আর মুখ দিয়ে আরেক দুধ চুসলাম অনেকক্ষণ চুসার পর এই বার চুদার পালা। কারণ এতক্ষণে আমার বাড়া টা দারিয়ে গেছে। আমি দেরি না  করে আমার বাড়া দাদির বুদায় সেট করলাম। আমি বললাম দাদি শুরু করবো নাকি?? দাদি বলল দে ঠেলা। আমি দিলাম এক ঠেলা এক ঠেলাই একেবারে পুরা বাড়াটা দাদির বুদার ভিতর দিলাম।দাদি আহহহহ করে চিতকার করে ঊঠল।আর বিছানার চাদর খামছি দিয়ে ধরল। আমি তারপর ইচ্ছেমতো ঠাপালাম।আমার সর্বোচ্চ দিয়ে ঠাপালাম পুরা ১০ মিনিট একটানা ঠাপালাম। দাদি তার কামরস ছেরে দিয়েছে তার কামরসের কারনে আরো পিচ্ছিল হয়ে গেছে। আমার বিচিসহ ভিজে গেছে কামরসে। এরপর যতই জোরে জোরে ঠাপাচ্ছিলাম ততই পকাত পকাত শব্দ হচ্ছিল। একসময় দেখি ফেনা ঊঠে গেছে।তবুঊ আমি ঠাপানো থামাইনি।২০ মিনিট পর মনে হইল আমার আঊট হবে এখন তখন ঠাপানোর স্পিড আরো বেরে গেল। এরপর মাল চলে আসলো আমাত বাড়ার মাথায় আমি র আমার বাড়াটা বের করলাম না দাদির বুদার ভেতর রেখেই সব মাল ডেলে দিলাম. তারপর আমি ক্লান্ত হয়ে বিছানায় শুয়ে পরলাম। দাদিকে বললাম দাদি মাল কিন্তু সব ভিতরেই দিছি তুমি আবার প্রেগ*ন্যান্ট হবে না?? দাদি বলল আরে নাহ এখন কি আর বাচ্চার বয়স আছে এখন হাজার বার ভেতরে ফেললেও আর বাচ্চা হবে না এই নিয়ে তুই ভাবিছ না যতবার করতে ইচ্ছে হয় চলে আসিস।এরপর থেকে যখনি সুযোগ হয় চলে যাই দাদির কাছে রাম চুদন চুদতে